কোন ঠোঁটে কেমন লিপস্টিক,অরিজিনাল ব্রান্ডের লিপস্টিক,ভালো লিপস্টিক,লিপস্টিক এর দাম

কোন ঠোঁটে কেমন লিপস্টিক,অরিজিনাল ব্রান্ডের লিপস্টিক,ভালো লিপস্টিক,লিপস্টিক এর দামকোন ঠোঁটে কেমন লিপস্টিক,অরিজিনাল ব্রান্ডের লিপস্টিক,ভালো লিপস্টিক,লিপ
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

  

লিপস্টিক,লিপস্টিক নাম,লিপস্টিক লাগানোর নিয়ম,ঠোঁটের মানানসই লিপস্টিক ,ব্রান্ডের লিপস্টিক

কোন ঠোঁটে কেমন লিপস্টিক,অরিজিনাল ব্রান্ডের লিপস্টিক,ভালো লিপস্টিক,লিপস্টিক এর দাম

ম্যাট : এই লিপস্টিকে ওয়াক্স বেশি, তৈলাক্ত ভাব বা শাইন কম। তবে অনেকক্ষণ স্থায়ী হয়। এতে ঠোঁটের শেপ স্পষ্ট থাকে। সাধারণত ফরমাল ইভেন্ট বা দীর্ঘস্থায়ী মিটিং অথবা অনুষ্ঠানের জন্য ম্যাট ভালো। তবে ফাটা ঠোঁটে ম্যাট  লাগাবেন না। ক্ষতি হতে পারে।


ক্রিম : এতে ওয়াক্স ও অয়েল প্রায় সমান ভাগে থাকে। ফলে ঠোঁট বেশি শুকিয়েও যায় না, আবার অতিরিক্ত চকচকও করে না। অফিসে বা বন্ধুদের সঙ্গে ছিমছাম ঘরোয়া আড্ডায় এ ধরনের লিপস্টিক বেছে নিতে পারেন। বিশেষত ঠান্ডার জায়গায় বেড়ানোর সময়ে ক্রিম লিপস্টিক কিন্তু ঠোঁটের বর্ম হিসেবে কাজ করে।


শিয়ার : ঠিক শিয়ারের (স্যাটিন) মতোই এর ফিল। তবে এতে রং একটু কম এবং ঔজ্জ্বল্য বেশি। সারা দিন স্যাটিন শেড রাখতে চাইলে টাচআপ জরুরি। এই লিপস্টিক ঠোঁটে ভারীও লাগে না।

গ্লসি : সাধারণত নুড, শিয়ার বা ফ্লেশ টোনেই এই গ্লসি লিপস্টিকের আবেদন বেশি। তবে এই লিপস্টিক পুরু ঠোঁটে বিশেষ ভালো লাগে না। আর এই লিপস্টিক বেশ হেভি হয়। তাই সারা দিনের জন্য গ্লসি লিপস্টিক না বাছাই ভালো। অনুষ্ঠানে ডার্ক আই মেকআপ করলে হালকা গ্লসি লিপস্টিক লাগাতে পারেন।


ময়েশ্চারাইজিং : গ্লিসারিন, অ্যালোভেরা জেল ও ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ হওয়ায় এ ধরনের লিপস্টিকে ঠোঁটের স্বাস্থ্য বজায় থাকে। অন্যদিকে ময়েশ্চারাইজিং লিপস্টিকের শেডও অনেক। হালকা থেকে শুরু করে গাঢ় প্রায় সব ধরনের শেডই পাওয়া যায় এই ধরনের লিপস্টিকের ক্যাটালগে।


ফ্রস্টি : নামের মতোই এর লুক। ঠান্ডায় শার্সির ওপরে যেমন গুঁড়িগুঁড়ি পানি জমে থাকে, আবার তাতে আলো পড়লে চকচক করে। এই লিপস্টিকও ঠোঁটে ঠিক তেমনি লুক তুলে ধরে। তবে ফ্রস্টি লিপস্টিক ঠোঁট খুব শুষ্ক করে দেয়। তাই ময়েশ্চারাইজিং ফর্মুলাসহ ফ্রস্টি লিপস্টিক বাছতে হবে।


লিকুইড : স্টিকের বদলে তুলি থাকায় এই লিপস্টিক লাগানো খুব সহজ। অন্যদিকে এর পিগমেন্ট খুব ঘন হওয়ায় একটা স্ট্রোকেই পুরো ঠোঁট কভার হয়ে যায়। ফলে খুব বেশি পরিমাণে লাগেও না। আবার অনেকক্ষণ স্থায়ীও হয়।


প্লাম্পার : একে ঠিক লিপস্টিক বলা চলে না। তবে ঠোঁটের গড়ন সুন্দর করতে মেকআপ কিটে রাখতেই পারেন। এতে মেন্থল জাতীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়। ফলে ঠোঁটে লাগানো মাত্র সামান্য ইরিটেশন হয়, ঠোঁট একটু ফোলা দেখায়। পাতলা ঠোঁট হলে তা ভরাট দেখাতে ব্যবহার করা যায় প্লাম্পার। তবে উপাদান দেখে তবেই কিনুন। এতে এমন অনেক উপাদানই ব্যবহার করা হয়, যাতে আপনার অ্যালার্জি থাকতে পারে।


তবে লিপস্টিক যা-ই বাছুন না কেন, ঠোঁটের যত্নও নেওয়া জরুরি। অ্যালোভেরা জেল, মধু, মাখন, অলিভ অয়েল সবই ঠোঁটের জন্য খুব ভালো।


Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.