ঠোঁট ফাটা সমস্যা,ঠোঁট ফাটা দূর,ঠোঁট ফাটার ঘরোয়া চিকিৎসা,ঠোঁটের সটিক পরিচর্যা,ঠোঁট মিউকাস মেমব্রেন,ঠোঁটের কালো দাগ কিভাবে দূর করা যায়,ঠোঁট গোলাপি করার উপায়

 

ঠোঁট ফাটার সমস্যা শুধু শীতকালেই হয়, এই ধারণা একেবারেই ঠিক নয়। এই সমস্যা গ্রীষ্মেও কমবেশি সকলের হয়। গরমে শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হয়। তাতে ত্বকের মতো ঠোঁটও অত্যধিক শুষ্ক হয়ে পড়ে।


ফেটে যাওয়া ঠোঁট অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। লিপস্টিক লাগাতে গেলেও ফাটা অংশগুলি আরও ফুটে ওঠে। এই সমস্যা এড়াতে লিপস্টিক লাগানোর আগে যেসব টোটকা মেনে চলবেন চলুন নিম্নে জেনে নেই-

১। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ঠোঁটে কোনও মাস্ক ব্যবহার করুন। সাধারণত মুখ কিংবা চুলে অনেক ধরনের মাস্ক লাগানো হয়। কিন্তু ঠোঁটের বেলায় খানিকটা অবহেলা হয়। তা না করে ঠোঁটে ঘরে তৈরি কোনও মাস্ক লাগান। ঠোঁটের বাম লাগালে চলবে না। এমন কিছু লাগাতে হবে, যা তার চেয়েও বেশি আর্দ্র রাখবে ঠোঁট। মধুর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে লাগানো এ ক্ষেত্রে বেশ কার্যকর হতে পারে।


২। লিপস্টিক লাগিয়ে বেরোনোর আগে ভালভাবে কোনও স্ক্রাব ব্যবহার করুন। চিনির গুঁড়ো আর ময়দা বা বেসন সামান্য পানি দিয়ে মিশিয়ে লাগাতে পারেন। তাতে ফাটা চামড়া উঠে যাবে। ঠোঁট নরম হবে।


৩। স্ক্রাব করার পর ভাল করে ঠোঁট ধুয়ে শুকিয়ে নিন। তারপর তাতে লাগিয়ে ফেলুন কোনও একটি লিপ বাম। সে ভাবে অন্তত ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। তার পর লিপস্টিক লাগান।


৪। ঠোঁট ফেটে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিলে কখনওই ম্যাট ফিনিশ লিপস্টিক লাগাবেন না। এ ক্ষেত্রে বেশ কোমল, আর্দ্র কোনও লিপস্টিক লাগান। তাতে ঠোঁট আরও মসৃণ দেখাবে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url