কখন সহবাস করলে বাচ্চা হয়,মাসিকের কতদিন পরে মিলন করলে বাচ্চা হবে,মাসিকের কতদিন পর সহবাস করলে বাচ্চা হয়,কখন সহবাস করলে বাচ্চা হয়

 

সংক্ষিপ্ত

সন্তানধারণ জীবনের একটা অধ্যায়। যে অধ্যায় একজন পরিণত মহিলা-পুরুষ একযোগে প্রবেশ করতে উদ্য়োগী হন। আর সমাজ এবং সংসার জীবনে সন্তানের জন্ম বা বংশবৃদ্ধি একটা সহজাত ও স্বাভাবিক ক্রিয়া হিসাবে ধরা হয়। কিন্তু, সন্তান ধারনের উপায় নিয়ে অনেকেই মনেই আজও রয়েছে নানা ধোয়াশা। 


বর্তমান সময়ে সন্তানের জন্ম অতিব সহজ এক পদ্ধতি। কিন্তু, তাও বহু মানুষের জীবনে এই আকাঙ্খা অপূর্ণ-ই থেকে যায়। এর পিছনে যতটা না একজন মানুষের শারীরিক সমস্যা দায়ী তার থেকে বেশি দায়ী অজ্ঞানতা। অনেকেই অজ্ঞানতা বশত সন্তান উৎপাদনে জটিলতার শিকার হন। সন্তান উৎপাদনে পুরুষের থেকেও বেশি ভূমিকা থাকে নারীর। তাই নারীর সন্তান ধারনের সবচেয়ে সেরা মুহূর্তটাকে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় বুঝে নেওয়া যায় তাহলে বলা যেতে পারে এতে সাফল্যের হার অন্তত ৯০ শতাংশ। কিন্তু একটা জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে সন্তান উৎপাদনে নারীর শরীরের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ মানে এই নয় যে এতে অসাফল্যে তিনি দোষের কাঠগড়ায় উঠবেন। অতিতকাল থেকেই সন্তান উৎপাদন না হওয়ায় নারীকেই দায়ী করা হত। কিন্তু, বর্তমান চিকিৎসাশাস্ত্র প্রমাণ করে দিয়েছে একজন পুরুষের পুরুষত্বহীনতাও সন্তান ধারনের পথে অন্তরায় হয়। এখানে সন্তান উৎপাদনের এক বায়োলজিক্যাল ফ্যাক্টরের বিষয়কেই তুলে ধরা হয়েছে। যার মধ্যে এক নারী ও পুরুষ অংশ নিয়ে সফলভাবে ডিম্বাণু ও শুক্রাণু-র মিলন ঘটাতে সক্ষম হন। 


সকলেরই একটা সহজাত প্রশ্ন থাকে মাসিকের কতদিন পরে নারী শারীরে শুক্রাণু-র প্রবেশ সন্তান ধারণের সম্ভাবনাকে সবচেয়ে বেশি করে জাগ্রত করতে পারে। চিকিৎসকদের মতে একজন পরিপূর্ণ নারীর মাসিকের পর শরীরে চার ধরনের অবস্থা তৈরি হয়। এই চার অবস্থার মধ্যে প্রথম দুই অবস্থায় গর্ভধারণের সম্ভাবনা একদমই কম। তৃতীয় অবস্থা থেকে শারীরিক মিলনে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে এবং চতুর্থ দফায় এই সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। তবে, কখন কোন অবস্থা চলছে তা জেনে নেওয়াটা ভালো। এতে একজন নারী নিজেও অনুধাবন করতে পারবেন তাঁর মাসিক পরবর্তী সঠিক সময়টাকে যা গর্ভধারণের পক্ষে এক্কেবারে উপযুক্ত। 


মাসিকের পর প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থা


 মাসিকের পর যোনিতে সাদা স্রাব এক্কেবারেই যায় না। যোনিপথ কার্যত শুকনো থাকে। এই অবস্থায় সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা অতি ক্ষীণ বলেই দাবি করেন চিকিৎসকরা। এতে সাফল্যের হার মাত্র ০.৩ শতাংশ।


মাসিকের পর দ্বিতীয় অবস্থা বলতে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এই সময় যোনিপথকে হালকা ভেজা বলে অনুভূত হয়। কিন্তু সাদা স্রাব দেখাও যায় না, বা আঙুলের স্পর্শে সাদা স্রাবের চিহ্নও থাকে না। এই সময়ও যদি কোনও নারী পুরুষের সঙ্গে শারীরিক মিলন করেন তাহলে তাতে গর্ভধারণের সম্ভাবনা মাত্র ১.৩শতাংশ। 



চিকিৎসকরা এই দুই অবস্থা নিয়ে আরও একটি তথ্য দিয়েছেন। এতে বলা হয়েছে, যাদের মাসিকের সাইকেল ছোট, তাদের ক্ষেত্রে মাসিকের পরই যে এই দুই অবস্থা আসবে তার কোনও মানে  নেই। এক্ষেত্রে মাসিকের শেষদিকেই এই দুই অবস্থা সম্পূর্ণ হয়ে যেতে পারে। এর জন্য এখানে বলা তথ্যের সঙ্গে একজন নারীকে তাঁর মাসিককালীন পরিস্থিতিকে খুটিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।  যদিও, তৃতীয় এবং চতুর্থ অবস্থা সকল নারীর ক্ষেত্রেই পরিলক্ষিত হয় বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। 


মাসিকের পর তৃতীয় অবস্থা

এই অবস্থায় যোনি পথে সাদা স্রাবের দেখা মেলে। এটা বেশ ঘন এবং আঠালো হয়। দুই আঙুলে এই সাদা স্রাবকে নিলে দেখা যাবে তা বেশ চিটচিট করছে। এই সময় গর্ভধারণের সম্ভাবনা ২.৫ শতাংশ। 



মাসিকের পর চতুর্থ অবস্থা

এই অবস্থায় সাদা স্রাব খুব পাতলা ও পিচ্ছিল হয়। দেখতে স্বচ্ছ। সাদা ডিমের অংশ যেমন খুব মসৃণ এবং পিচ্ছিল হয়। অনেকটা তেমন। এমনকী দুই আঙুলে এই সময়ের সাদা স্রাবকে নিলে দেখা যাবে তা আঠার মতো সেঁটে রয়েছে। টানলে কয়েক ইঞ্চি বড় করা যায় এবং ভেঙে যায় না।  এই সময় গর্ভধারণের সম্ভাবনা ২৮.৬ শতাংশ। মানে গর্ভধারণের সম্ভাবনা ৩০ শতাংশের কাছাকাছি চলে আসে। তবে, এই প্রসঙ্গে আরও একটা জিনিস জেনে রাখা ভালো, আর সেটা হল- এই চতুর্থ অবস্থার পরে অনেকের ক্ষেত্রে সাদা স্রাব ঘন-আঠালো হয়ে যায়। আবার কারও ক্ষেত্রে সাদা স্রাব নাও থাকতে পারে। আবার মাসিকের আগ দিয়ে সাদা স্রাব আসতে পারে। কিন্তু এগুলোর কোনওটাই গর্ভধারণের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত নয়। 



কীভাবে চতুর্থ অবস্থায় গর্ভধারণের পথে পা বাড়ানো যেতে পারে

মাসিকের পর তৃতীয় অবস্থায় যখন একজন নারী প্রবেশ করবেন সেই সময় থেকেই সঙ্গমের সময় বাড়াতে হবে এবং লাগাতার চেষ্টা করে যেতে হবে। চতুর্থ অবস্থা চলাকালীন সহবাস করে যেতে হবে। এমনকী, চতুর্থ অবস্থা শেষ হওয়ার পর অন্তত ৩ থেকে ৪ দিন পর্যন্ত সহবাস চালিয়ে যেতে হবে। এর ফলে একটা ভালো খবর আশা করতেই পারেন। 


গর্ভধারণের আরও এক উপায় শরীরে তাপমাত্রা মেপে সহবাস

সাদা স্রাব নিয়ে অনেকে অনেক সময় অনেকের মনেই একটা ভুল ধারণা তৈরি হয়। আবার এমনও হয়েছে সাদা স্রাবের ফ্লো এক একজনের ক্ষেত্রে একেক রকম হয়। তাই অনেকেই তাপমাত্রা মাপার পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। মাসিকের শেষ দিকে শরীরে তাপমাত্রা সামান্য হলেও বেড়ে যায়। এই তাপমাত্রা আসলে বাড়ে এই সময় নারীর ডিম্বাণু ফেলেপাইন টিউবের মধ্যে এসে আশ্রয় নেয় এবং তা ফেটে যাওয়ার অপেক্ষায় থাকে তার জন্য। এই সময় ডিম্বাণুর সামনে যদি শুক্রাণু থাকে তাহলে তাদের মিলনে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে। 


কীভাবে তাপমাত্রা মেপে গর্ভধারণের পদ্ধতি অনুসরণ করবেন

মাসিকের পরপর সাদা স্রাব শুরু হতেই শরীরে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে- ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস অথবা ০.৪ডিগ্রি ফরেনহাইটের মতো শরীরে তাপমাত্রা বাড়ে। মাসিক শুরু হলেই নিয়ম করে তাপমাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। এই তাপমাত্রা বাড়ার আগে যদি দেখা যায় টানা ছয় দিন তাপমাত্রা কম রয়েছে তহলে বুঝতে হবে শরীরের ফার্টাইল উইন্ডো খোলার সময় চলে এসেছে। মানে এই সময় ডিম্বাণু এসে ফেলেপাইন টিউবে আশ্রয় নেবে। টানা ছদিন তাপমাত্রা কম থাকার পর টানা ৩ দিন তাপমাত্রা বাড়তে হবে। যদি দেখা যায় একদিন তাপমাত্রা বাড়ল এবং পরের দিন তাপমাত্রা কমে গেল- তাহলে বুঝতে হবে ফার্টাইল উইন্ডো কাজ করেনি। একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে যে টানা মাসিকের একদম গায়েগায়ে টানা ৩দিন তাপমাত্রা বাড়ার পরের দিন থেকেই কিন্তু ফার্টাইল উইন্ডো ইনঅ্যাক্টিভ হয়ে যাবে। তাই যা করতে হবে তা ওই তাপমাত্রা বাড়ার সময়ই। 


এক্ষেত্রে তাপমাত্রা মাপার একটা নির্দিষ্ট সময় নির্বাচন করতে হবে। দৌড়-ঝাঁপ করে এসে তাপমাত্রা মাপলে হবে না। এই সময়ে শরীরের তাপমাত্রা মাপার সেরা সময় সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময়। বিছানা ছাড়ার আগেই শুয়ে শুয়ে থার্মোমিটারে তাপমাত্রা মেপে নিন এবং নোট করে রাখুন। বগলে থার্মোমিটার না রেখে মুখে রাখবেন। এতে নির্দিষ্ট তথ্য পেতে সুবিধা হবে। 


কেন মাসের একটা সময় সন্তান ধারণের ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায়

একজন নারীর শরীরে দুটো ওভারি বা ডিম্বাশয় থাকে। এই ডিম্বাশয়ে একটি করে ডিম্বাণু পরিপক্কতা লাভ করে। পরিপক্ক অবস্থায় ডিম্বাণু খোলস ভেঙে ফেলেপাইন টিউব বা ডিম্বনালীতে গিয়ে অবস্থান করে। এই সময় সামনে যদি কোনও পরুষের শুক্রাণু থাকে তাহলে তার সঙ্গে মিলন ঘটে ডিম্বাণুর। আর এখান থেকেই জন্ম নেয় ভ্রুণ, যা গর্ভধারণ বলে সকলের কাছে পরিচিত। এবার যদি ডিম্বাণু সামনে থেকে কোনও শুক্রাণুকে না পায় তাহলে তা জরায়ুতে আশ্রয় নেয়। এরপর মাসিক বা ঋতুস্রাবের মধ্যে দিয়ে তা শরীরের বাইরে বেরিয়ে যায়। 


নারী দেহে শুক্রাণুর এবং ডিম্বাণুর আয়ু

একটা জিনিস জেনে রাখা ভালো যে নারী শরীরে একজন পুরুষের শুক্রাণু তিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। কিন্তু নারী শরীর ডিম্বাণুর আয়ু মাত্র ২৪ ঘণ্টা। তাই ডিম্বাণু বের হওয়ার আগে যদি শুক্রাণু প্রবেশ ঘটে নারী শরীরে তাহলে সন্তান ধারণের ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। সেই কারণ, মাসিকর পর সাদা স্রাব শুরু হলেই তৃতীয় অবস্থায় যদি আগে থেকে শুক্রাণু নারী শরীরে প্রবেশ ঘটাতে পারে তাহলে ডিম্বাণু গতিপথের সামনে সে নিজেকে দাঁড় করিয়ে দিতে পারে এবং মিলন সম্ভাব্য হয়ে ওঠে। চিকিৎসাশাস্ত্রে এটাই হল ফার্টাইল উইন্ডো। 


ফার্টাইল উইন্ডো চেনার আরও এক উপায়

এইন পদ্ধতিতে গর্ভধারণের চেষ্টা করতে পারেন। কিন্তু, এই পদ্ধতি একটু কম নির্ভরযোগ্য। এতে সাফল্যের হার কম। এই পদ্ধতি তারাই অনুসরণ করবেন যাদের মাসিক এক মাস অন্তর হয়। অর্থাৎ ২৬ থেকে ৩২ দিন অন্তর যদি কারও মাসিক হয়ে থাকে তাহলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। এতে মাসিক শুরু হওয়ার পর থেকে ৮ নম্বর দিন থেকে ১৯ নম্বর দিন পর্যন্ত ফার্টাইল উইন্ডো। উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে কারও মাসিক যদি ১ তারিখে শুরু হয়, তাহলে ৮ তারিখ থেকে ওই মাসের ১৯ তারিখ পর্যন্ত ফার্টাইল উইন্ডো। এই সময়ে সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। তবে, এই সময়ের মধ্যে ডিম্বাণু না বের হলে গর্ভধারণ হবে না। সেটাও মাথায় রাখবেন। তাই ডিম্বাণু বের হবে এমন সময়কে বেশি করে চেনানোর যে বাকি উপায়গুলো এর আগে বলা হয়েছে সেগুলোকেও অভ্যাসে আনুন। তাহলে ফল পাবেন। 


গর্ভাধারণে ক্যালেন্ডার মেথড

এতে ছয় মাসের মাসিক সাইকেলের হিসাব বের করতে হবে। মনে করুন ১ তারিখে মাসিক শুরু হল এবং তা শেষও হয়ে গেল। এরপর দেখা গেল মাসের ২৯ তারিখে ফের মাসিক শুরু হল। এই যে ১ তারিখ থেকে ২৯ তারিখের মধ্যে ব্যবধান একে নোট করতে হবে। এই হিসাব রাখার আরও একটা সহজ পদ্ধতি যেদিন মাসিক শুরু হচ্ছে সেদিন ক্যালেন্ডারে তারিখটা মার্ক করে রাখুন। এরপর যেদিন ফের মাসিক শুরু হবে সেদিনটা মার্ক করুন। তাহলেই সহজে আপনার সামনে এসে পড়তে আগের মাসিক এবং পরের মাসিক শুরু হওয়ার মধ্যে দিনের ব্যবধানের সংখ্যাটা। 



এভাবে ছয় মাসের একটা হিসাব বের করুন। সবসময় যে এক মাসিক শুরু  থেকে পরের মাসিক শুরু হওয়ার মধ্যে অন্তরটা একরকম থাকবে এমন কোনও মানে নেই। একেক সময় দিনের ব্যবধান একেক রকম হতে পারে। ছয় মাসের মাসিকের দিনের ব্যবধানের যে হিসাবে পেলেন তা থেকে একটা অঙ্ক কষে নিন। এক মাসিক শুরু থেকে পরের মাসিক শুরু হওয়ার মধ্যে যেখানে দিনের ব্যবধান সবচেয়ে কম তা নোট করুন। একইভাবে এক মাসিক থেকে পরের মাসিক শুরু হওয়ার মধ্যে দিনের ব্যবধান সবচেয়ে যেখানে বেশি সেই সংখ্যাটা নোট করুন। এবার সবচেয়ে ছোট সংখ্যাকে ১৮ দিয়ে বিয়োগ করুন। সবচেয়ে বেশি দিনের ব্যবধানে যে সংখ্যাটা পেয়েছেন তাকে ১১দিয়ে বিয়োগ করুন। উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে-  মনে করা হল আপনার এক মাসিক থেকে অন্য মাসিক শুরু হওয়ার মধ্যে দিনের অন্তর ২৮দিন। আর এক মাসিক থেকে অন্য মাসিক শুরু হওয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিনের অন্তর ৩৩দিন। এবার ২৮দিন থেকে ১৮ দিন বিয়োগ করলে পড়ে থাকে ৮। আর ৩৩ থেকে ১১ বিয়োগ করলে পড়ে থাকবে ২২। এর মানে মাসিক শুরু হওয়ার পর ৮দিনের মাথায় ফার্টাইল উইন্ডো অন হচ্ছে। আর এই ফার্টাইল উইন্ডো শেষ হচ্ছে মাসিক শুরু হওয়ার পর ২২ দিনের মাথায়। 


এই ক্যালেন্ডার মেথডে অনেকেই দিন গোনার ক্ষেত্রে ভুল করেন। যেদিন মাসিক শুরু হচ্ছে সেদিন থেকে দিনের হিসাব হবে। আর পরের মাসিক শুরু হওয়ার সময় নতুন করে দিনের হিসাবে হবে। গর্ভধারণের এগুলো সম্ভাব্য পদ্ধতি। চিকিৎসকদের মতে, এই পদ্ধতিগুলো মেনে যদি একজন নারী ও পুরুষ অন্তত একদিন অন্তর লাগাতার সঙ্গম করে তাহলে খুব বেশি হলে সন্তান ধারণে ১ বছর সময় লাগতে পারে। যদি এই ১ বছরে ফল না আসে তাহলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। নারীর বয়স ছদি ৩৫-এর বেশি হয় তাহলে ৬ মাসের মধ্যে ফল না পেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। 

0 Comments

Advertisement 2

Advertisement 3

Advertisement 4