#Post ADS3

advertisement

মোটা মেয়ে বিয়ে করলে কোন সমস্যা হবে কি?, চিকন পাতলা মেয়ে বিয়ে করলে কোন সমস্যা হবে কি?, চিকন মেয়ে বিয়ে করার সুবিধা ও অসুবিধা, কে বেশি সুখ দিতে পারে চিকন মেয়ে বিয়ে করবেন নাকি মোটা মেয়ে?


 

বিষয়: বিয়ের জন্য কোন মেয়ে ভালো মোটা নাকি চিকন মেয়ে,মোটা মেয়ে নাকি চিকন মেয়ে কাকে বিয়ে করলে বেশি সুখ, বিয়ের জন্য চিকন পাতলা মেয়ে বিয়ে করা কতটুকু ঠিক?, মোটা না চিকন কেমন মেয়ে বিয়ে করলে সুখি হওয়ার যায়

আপনারা অনেকেই জানতে জানতে চাই কোন মেয়ে বিয়ে করার সুবিধা কি কি এবং অসুবিধা গুলো কি কি রয়েছে? তাদের জন্য আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে খুবই সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি থেকে জীবন নয় বিয়ে করার সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করব। আমরা অনেক সময় বিয়ে নামক সামাজিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের পাত্রী দেখতে চাই এবং পাত্রের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।

দুর্ভাগ্যবশত অথবা সৌভাগ্যবশত আপনি যদি কোনো চিকন মেয়ে দেখে থাকেন তাহলে বলব যে সেই মেয়ে যদি আপনার পছন্দ হয়ে থাকে এবং পছন্দ করার পর আপনারা যদি ভাবতে থাকেন তাকে বিয়ে করার সুবিধা এবং অসুবিধা কি তাহলে আজকের এই পোস্ট আপনার জন্য করা হয়েছে।

চিকন মেয়ে দেখতে চিকন হলে ও মানসিকভাবে অনেক সময় অনেক শক্তিশালী সম্পন্ন হয়ে থাকে। তাই প্রথমে আমরা যে কোন মেয়ে বিয়ে করার সুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনারা যারা চিকন মেয়ে এবং সুন্দরী মেয়ের বিয়ে করতে যাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে জানাতে চাই যে আপনারা বিয়ে করার পূর্বে পর্ব প্রথমে তার মানসিক অবস্থা কেমন এবং সেই মেয়ে সকলের সঙ্গে একই রকম সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে পারবে এগুলো ভালোমতো বুঝে নিন।

বাহ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি মানুষকে পরিমাপ করা যায় না বলে আপনাকে তার মনের খবর জানতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে আপনারা যদি তার সঙ্গে তুই একদিন কথা বলেন অথবা পারিবারিক ভাবে কথা বলার অনুমতি নিয়ে যোগাযোগ করেন তাহলেই বুঝতে পারবেন।

তাছাড়া চিকন মেয়েগুলো দেখতে সুন্দরী হয়ে থাকে এবং শারীরিক ভাবে তারা মানানসই হয়ে থাকে বলে বিভিন্ন কাজ তারা দ্রুত করতে পারে এবং তাদের ভেতরে অলসতা নেই বললেই চলে। চিকন মেয়েরা অনেক সময় পরিবারের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে বলে আপনার পারিবারিক জীবন খুব সুন্দর হয়ে ওঠে এবং চিকন মেয়ে বিয়ে করার ফলে আপনার বিবাহ পরবর্তী জীবন সুন্দর হয় এবং শরীরে কোন অসুখ-বিসুখ থাকে না বলে বাচ্চা ধারণ করতে অনেক সময় সুবিধা হয়। তাছাড়াও চিকন মেয়ে বিয়ে করার অনেক সুবিধা রয়েছে যেগুলো আমরা এখানে আলোচনা করতে চাইছি না।

আর আপনারা যারা চিকন মেয়ে বিয়ে করার অসুবিধা জানতে চান তারা এখান থেকে তা জেনে নিন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যে কোন মেয়ে যদি একেবারেই চিকন হয়ে থাকে এবং কঙ্কালসার হয়ে থাকে তাহলে বলব যে এই ধরনের মেয়ে বিয়ে করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ তারা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে থাকে এবং অল্পতেই তাদের যেকোনো কাজ করতে লাগল মাথা ঘুরে ওঠে অথবা বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হয়ে থাকে।

শরীরের পুষ্টি জনিত বিভিন্ন সমস্যার কারণে অথবা নারীকেন্দ্রিক বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনেক সময় বাচ্চা ধারণ করতে সমস্যা হয়ে থাকে এবং একটা সময় আপনার বিবাহ পরের জীবন বিষ বলে মনে হয়।

তাই আপনারা যারা চিকন মেয়ে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছেন সেজন্য আপনাদের কি তার মানসিকতা বুঝতে হবে এবং কোন ধরনের শারীরিক সমস্যা আছে কিনা সেগুলো দেখে নিতে হবে। তাহলে আপনার আছে কোন মেয়ে বিয়ে করার সুবিধা এবং অসুবিধা আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলেন। তবে বিয়ে করার পূর্বে অন্য একটি বিশেষ পরামর্শ প্রদান করতে চাই যে আপনারা অবশ্যই বিয়ে করার সময় একজন মানুষের মানসিকতা দেখে তার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের কথা জানান। বাহ্যিক সৌন্দর্যের চাইতে মানুষের সৌন্দর্য যদি ভালো হয়ে থাকে তাহলে সেই সংসার সুখের হয়ে থাকে এবং বিবাহ পরবর্তী আপনার জীবন আশীর্বাদ পূর্ণ হয়ে উঠবে।


More Article:-


সেক্স আসক্তি। তাই মোটা মেয়ে বিয়ে করলে চিকন মেয়ে বিয়ের তৃষ্ণা জন্মাবে। আর চিকন মেয়ে বিয়ে করলে মোটা মেয়ে বিয়ের তৃষ্ণা জন্মাবে।

তবে হাড্ডিসার চিকন মেয়ের চেয়ে মোটা বা স্বাস্থ্যবান মেয়ে অনেক মজা দিতে পারবে এটাই স্বাভাবিক। কেননা স্বাস্থ্যবান মেয়ের বুক ও নিতম্ব বড় ও নরম থাকে।

স্বাস্থ্যবান মেয়ে অবশ্যই কাম্য। কিন্তু অনেক স্বামী আছে যারা অজ্ঞতাবশত চিকন বউকে নিরন্তর খোটা দিয়েই চলে। অথচ এটা ভুল। মোটা মেয়ে বা বড় বুক অনেকটা বাইরে থেকে উস্কানি বা সেক্সি মনে হয়। বাস্তবে ইহা crying need/ জরুরী প্রয়োজন নয়।

পুরুষ আসক্তির কারনে ভাবে যে সে স্তন মৈথুন থেকে উত্তেজিত হচ্ছে।

আসলে পুরুষ উত্তেজিত হচ্ছে নারীর সারা শরীরে থাকা ইস্ট্রোজেন হরমোনের কোমলতা থেকে। আর নারীর মুখে নিরবিচ্ছিন্ন চুমো দিয়ে+ যোনীতে সেক্স করার মাধ্যমে । যেভাবে প্রতিটি প্রানী হয়।

কিন্তু বুকের প্রতি আসক্তি কেন্দ্রীভূত হয়েছে। তাই মনে হয় সব যৌনতা বুক থেকে আসছে। ইহাও ভ্রান্ত।

ছেলে মেয়ে প্রার্থক্যই হচ্ছে মুখে দাড়ি থাকা আর না থাকার ভিত্তিতে। বুকের কারনে আমরা সব গুলিয়ে ফেলেছি।

ছেলেদের তো বুক নেই। তাহলে মেয়েরা কিভাবে আকর্ষিত হয়?

ছেলেদের টেস্টোস্টেরন সমৃদ্ধ মুখের চুমো থেকে।

উত্তরঃ আকর্ষন মোটেও স্তন ভিত্তিক নয়। আকর্ষন হলো টেস্টোস্টেরন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের কেমিক্যাল রিয়েকশন। আর ছেলেরাও মোটেও নারীর বুকের প্রতি আকর্ষিত হচ্ছে না। বরং সমগ্র ইস্ট্রোজেনের প্রতি আসক্ত হয়ে ভাবছে কেবল স্তন কর্তৃক আকর্ষিত হচ্ছে।

অনেক ছোট ছোট কয়েকটি বাল্ব দিয়ে একটি ঝাড়বাতি বানানো হয়েছে। দূর থেকে মনে হয় একটি বাল্ব থেকে আলো আসছে। ভুল। কিন্তু কাছে আসলে দেখা যায় সেখানে ১০ টি বাতি রয়েছে।

কারন সেক্সের সময় স্তন নিয়ে খেলা যতটা না আনন্দদায়ক। তার চেয়ে বেশি আনন্দদায়ক মুখে চুমো দেওয়া। নারীর ইস্ট্রোজেন সমৃদ্ধ দাড়িবিহীন মুখের কিস আর যোনী সেক্সে এতো বেশি ভূমিকা রাখে যে তখন স্তন/নিপল গৌন বিষয় হয়ে যায়। স্তন বরং নির্জীব ভূমিকা পালন করে। নারীর স্তন যৌনতায় যত গর্জে তত বর্ষে না।

এই প্রজননগত সম্পর্ক আছে বলেই সুন্দর ফেস কাটিং এর নারী দেখলে ছেলেদের মাথা নষ্ট হয়ে যায়। কারন মুখ দেখেই সেক্স করে। মুখই প্রধান যৌনাঙ্গ। আসক্তির কারনে ভাবে স্তন উত্তেজক। কিন্তু আসলে উত্তেজক মুখ আরো বেশি।

জোরে শ্বাস নেওয়া। জোরে সেক্স করলে ব্যথা পাওয়া উহ আহ করা। সেক্সের সব সিগনাল আসে মুখ থেকে। মুখ না দেখে স্তন দেখে সেক্স করা মানে নরম প্লাস্টিকের সাথে সেক্স করা। বড় স্তনের সাথে খেলা করা যায় বটে। কিন্তু বড় স্তনও নির্জীব।

সেক্সের সময় নারীর চুলের মুঠো ধরে মুখে চুমোর গুরুত্ব নারীর বুক থেকেও অনেক বেশি। এটাই চরম পুলক।

আর কিস আবেগীয়। সেক্স ক্ষয় করে কিস অক্ষয়। চুমোই বন্ডেজ বা বন্ধন তৈরি করে। এবং স্মৃতিতে ঐ নারীর প্রতি ভালোবাসা ধরে রাখে। ইস্ট্রোজেন সমৃদ্ধ নারীর দাড়িবিহীন মুখই আসলে সমগ্র সেক্সের প্রধান ভূমিকা পালন করে।

আর চিকন হোক মোটা হোক মুখতো সবারই কাছাকাছি। আমাদের আসক্তির কারনে আমরা এতো মোটা মেয়ের প্রতি ক্রাশ খাই।

নারীর মুখ হলো মনিটর আর সিপিইউ(CPU) হলো যোনী। বাকি সব জ্যাক, কেবল, মাল্টিপ্লাগ।

আসক্তির কারনে আমরা নারীর নিতম্বের দিকে ধাবিত হই। কিন্তু সেক্স করার সময় নিতম্বের ভূমিকা কোথায়? নিতম্ব চলে যাবে পিছনে। বুক চলে যাবে মাঝখানে। থাকবে কেবল মুখে কিস।

যে নিরাসক্ত সে চিকন মোটা পরোয়া করবে না। নিরাসক্তই মুক্তির পথ। নিরাসক্ত হওয়া খুবই কঠিন কাজ কিন্তু নিরাসক্ত যে হয়েছে সেই পরমানন্দ পেয়েছে

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও

Post a Comment

0 Comments

advertisement

advertisement