#Post ADS3

advertisement

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সারাদিনের খাবার কখন ও কিভাবে খাবেন ।। Health City Life

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সারাদিনের খাবার কখন ও কিভাবে খাবেন ।। Health City Life

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সারাদিনের খাবার কখন ও কিভাবে খাবেন ।। Health City Life



যারা ডায়েট করেন কিংবা হেলদি লাইফস্টাইল অনুসরণ করেন তারা সুস্থ খাদ্যাভ্যাস মেনে চলেন না প্রায়ই। অথচ স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে জীবনযাপন না করলে ওজন নিয়ন্ত্রণ এক কথায় অসম্ভব। এমনকি আপনার ডায়েট কিংবা ব্যায়ামেও কোনো সুফল পাবেন না। তাই কঠোর ডায়েট যারা অনুসরণ করেন তাদের উচিত হেলদি লাইফস্টাইল মেনে চলা। অর্থাৎ সময়মতো খাওয়ার অভ্যেস গড়া।

কিন্তু কখন কোন খাবার খাবেন? এ নিয়ে কি সত্যিই কোনো বাধাধরা নিয়ম আছে? না, তেমন বাধাধরা নিয়ম নেই। কিন্তু অধিকাংশ ডায়েট বিশেষজ্ঞ কিংবা পুষ্টি বিশেষজ্ঞ একটি সাধারন রুটিনে একমত হতে পেরেছেন। তারা মনে করেন এই সময়ে নিয়মিত খেলে আপনার ডায়েটের ফলাফল আরও দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। আসুন তবে জেনে নেই কখন কোন খাবার খেতে হবে।

ঘুম থেকে ওঠার আধঘণ্টার ভেতর সকালের নাস্তা 

সকালের নাস্তা দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার – এ কথা নতুন কিছু নয়। একটি জনপ্রিয় প্রবাদ আছে – ‘সকালের নাস্তা অন্তত রাজার হালে হওয়া উচিত।’ পেটভরে সকালের নাস্তা করলে সারাদিনের ব্যস্ততার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া মস্তিস্ক ঠিকঠাক কাজ করতে পারে, ক্ষুধামন্দা কম লাগে, ওজনও ঠিক থাকে। এজন্য সকালের নাস্তা বাদ দেওয়া যাবে না।

কিন্তু সকালের নাস্তায় ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া চলবে না। নাস্তার খাবারে জটিল শর্করা, আমিষ, সবজি, ফ্যাট ইত্যাদি খাবারের ব্যালেন্স বজায় রাখতে হবে। ঘুম থেকে ওঠার আধঘণ্টার ভেতর নাস্তা সেড়ে নিতে পারলে ভালো। সবসময় সকাল আটটার ভেতর নাস্তা সেড়ে নিতে পারলে বেশি উপকার পাবেন।

একটু বেলা হতেই হালকা নাস্তা

সকাল আটটার দিকে নাস্তা করার পর ক্ষুধা লাগতেই পারে। সকালের দিকে ব্যস্ততা বেশি থাকে। তাই অনেকের ফুড ক্রেভিং হয়। সেক্ষেত্রে ১০টা কিংবা ১১টার দিকে হালকা নাস্তা করা যেতে পারে। হালকা নাস্তার ক্ষেত্রে ফল-ফলাদির চেয়ে ভালো কোনো খাবার হতে পারে না।

দুপুর ১টা কিংবা ২টার মধ্যে দুপুরের খাবার

দুপুরের খাবারেও সকালের খাবারের মতো ব্যালান্স ডায়েট রাখতে হয়। যারা ওজন কমাতে চান তারা জটিল শর্করা দিয়ে মাছ, সবজি খেতেই পারেন।

বিকেলের নাস্তা করুন ৪টার দিকে

দুপুরের খাবারের পর খাওয়া-দাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে। সন্ধ্যার পর কাজের পরিমাণ কিছুটা কমতে শুরু করে। তাই এ সময় অতিরিক্ত ক্যালরি শরীরে মেদ বাড়ায়। এ সময় হালকা নাস্তা করতে পারেন। যেমন সুগার ফ্রি ক্র্যাকার, টোস্ট, ফলের সালাদ কিংবা স্বাস্থ্যকর পানীয়।

রাতের খাবার হবে রাত ৭/৮ টায়

রাতের খাবার খাওয়ার পর দ্রুত বিছানায় যেতে পারলে ঘুম ভালো হবে। রাতের খাবারে যতটুকু সম্ভব শর্করা এড়িয়ে যেতে হবে। কারণ শর্করা রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলত ঘুমের ব্যাঘাত হতেই পারে। এমনকি এসময় জটিল শর্করাও খাওয়া যাবে না। তবে যদি জটিল শর্করার খাবার খেতেই হয়, ঘুমোনোর ৩-৪ ঘণ্টা আগে খেতে হবে। 

#স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সারাদিনের খাবার কখন ও কিভাবে খাবেন ।। Health City Life স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সারাদিনের খাবার কখন ও কিভাবে খাবেন ।। Health City Life স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সারাদিনের খাবার কখন ও কিভাবে খাবেন স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে সারাদিনের খাবার কখন ও কিভাবে খাবেন

Post a Comment

0 Comments

advertisement

advertisement