দুধ কখন পান করবেন রাতে নাকি সকালে?,দুধ পানের সঠিক সময় কখন জানেন?, জেনে নিন দুধ পানের সঠিক সময়, জানেন দুধ পানের সঠিক সময় কোনটি?

দুধ কখন পান করবেন রাতে নাকি সকালে?,দুধ পানের সঠিক সময় কখন জানেন?, জেনে নিন দুধ পানের সঠিক সময়, জানেন দুধ পানের সঠিক সময় কোনটি?দুধ কখন পান করবেন রাত
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

 

বিষয়: দুধ পানের সঠিক সময় কখন?,দুধ কখন পান করবেন রাতে নাকি সকালে?,দুধ পানের সঠিক সময় কখন জানেন?, জেনে নিন দুধ পানের সঠিক সময়, জানেন দুধ পানের সঠিক সময় কোনটি?, দুধ খাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন?

সর্বোচ্চ পুষ্টি উপাদান থাকায় দুধকে শ্রেষ্ঠ খাবার বলা হয়। বাচ্চা থেকে বয়স্ক, সব বয়সী মানুষের শরীরে পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে রোজ এক গ্লাস দুধ পান করা প্রয়োজন। অ্যাসিডিটির সমস্যা, পিরিয়ডের সময় তীব্র যন্ত্রণা, কাজের স্ট্রেসে অস্থির অবস্থা- এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে এক গ্লাস দুধ। তবে সঠিক সময় এবং সঠিক পদ্ধতি মেনে দুধ পান করতে হবে।

দুধ পানের সঠিক সময়—

১. দুধ পানের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় বিকেল। ভালো হজমের জন্য লাঞ্চ করার দু ঘন্টা পর দুধ পান করলে সবচেয়ে ভালো হয়। দুধ যেহেতু ভারী খাবার এটি রাতে না খাওয়াই ভালো। রাতে দুধ খেলে হজমের জন্য সময় পায় না। ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।

২. ভারী খাবার গ্রহণের পরে কখনো দুধ পান করবেন না। কারণ দুধ হজম করতে সময় লাগে তাই খাবার পর দুধ পান করলে খাবার হজম প্রক্রিয়া দূর্বল হয়ে পরে। ফলে অ্যাসিডিটির মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৩. খালি পেটে দুধ পান করা এড়িয়ে চলুন। আপনি যদি বদহজম বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে অবশ্যই এটি মানুন।

খালি পেটে দুধ পান করা এড়িয়ে চলুন। ছবি: সংগৃহীত
৪. অনেকেরই অভ্যাস রয়েছে চা কিংবা দুধ দিয়ে ওষুধ খাওয়ার। বিশেষজ্ঞদের মতে, দুধ দিয়ে অ্যালোপ্যাথি ওষুধ খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। তবে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে আয়ুর্বেদিক ওষুধ দুধ দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

৫. বাসি দুধ পান করা এড়িয়ে চলুন। কারণ, বাসি দুধের থেকে টাটকা দুধের গুণগতমান অনেক বেশি। এ ছাড়া বাসি দুধ শরীরে নানাবিধ সমস্যা তৈরি করে। তাই সর্বদা টাটকা এবং ভালো করে ফুটিয়ে দুধ পান করুন।

৬. দুধ পানের আগে বা পরে টক জাতীয় ফল বা আচার কিছু খাবেন না। এছাড়াও নোনতা জাতীয় খাবার ফাস্ট ফুড চিপস এ জাতীয় খাবেন না। খেতে হলে এক ঘন্টা বিরতি দিয়ে তবেই খাবেন। নাহলে কেমিক্যাল রি-একশ্যান হয়ে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিবে।

(ads2)


More Article:-


ঠান্ডা ও গরম দুধের উপকারিতা

দুধ থেকে তৈরি খাবার যাঁদের হজম হয় না, তাঁদের খেতে হবে গরম দুধ। ঠান্ডা দুধ তুলনায় ভারী। হজম করা কষ্ট। আর গরম দুধে ল্যাকটোজেনের পরিমাণ কম থাকে। তাই এই দুধ সহজে হজম হয়।

রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধ পান করলে ঘুম ভালো হয়। দুধে অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা ঘুম ভালো হতে সাহায্য করে। দুধ গরম করা হলে অ্যামিনো অ্যাসিড সক্রিয় হয়ে ওঠে।

ঠান্ডা দুধ স্থূলতা কমায়। দুধে থাকা ক্যালসিয়াম শরীরের বিপাক প্রক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়, এতে ক্যালরি খরচ হয় বেশি। এ ছাড়া এক গ্লাস দুধ পান করলে আপনি অনেকক্ষণ ধরে আর কিছু খাওয়ার আগ্রহ বোধ করবেন না। এতে করে বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমে ওজন কমবে।

যাঁরা গ্যাস্ট্রিক বা স্থূলতার সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য ঠান্ডা দুধ ভীষণ উপকারী। এতে বুক ও পেট জ্বালাপোড়া কমে। তাই খাবার খাওয়ার পর রোজ আধা গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করুন। ওষুধ ছাড়াই সমস্যা কমবে।

তা ছাড়া ঠান্ডা দুধে প্রচুর ইলেকট্রোলাইট থাকে, যা ডিহাইড্রেশন দূর করে। এটি শরীরে পানির মাত্রা ঠিক রেখে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

(ads1)

আবহাওয়া পরিবর্তনে বা এমনিতে আপনি যদি সাধারণ ঠান্ডায় আক্রান্ত হন, তাহলে হালকা গরম দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করলে ঠান্ডা দূর হয়।

মেয়েদের পিরিয়ডের অসুস্থতায় প্রশান্তি মেলে গরম দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে পান করলে। দুধে থাকা পটাশিয়াম পিরিয়ডকালীন ব্যথা দূর করে এবং হলুদ শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.