#Post ADS3

advertisement

যে ৪ খাবার পুরুষের বন্ধ্যাত্বকে বাড়িয়ে দেয়,পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারেযেসব খাবার,পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয় যেসব খাবার



Subject :যে ৪ খাবার পুরুষের বন্ধ্যাত্বকে বাড়িয়ে দেয়,পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে যেসব খাবার,পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয় যেসব খাবার,যেসব কারণে কমতে পারে পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা,পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে যেসব খাবার,

বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে বেশির ভাগেরই জীবনযাত্রা সঠিক উপায়ে চলছে না। মানুষরা এত বেশি ব্যস্ত যে পুষ্টিকর খাবারের দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় পাচ্ছেন না। প্রয়োজনীয় পুষ্টি তো শরীর পাচ্ছেই না, সেইসঙ্গে যোগ হচ্ছে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার বদ অভ্যাস। দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ, নিদ্রাহীনতা এসব যেন লেগেই থাকে। এসব কারণেও তৈরি হতে পারে বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা।

চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক- কোন কোন খাবারগুলো পাতে থাকলে বাড়তে পারে পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের আশঙ্কা

সন্তান না হলে সেই দায় একতরফা নারীর ওপর চাপানো হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই। কিন্তু বন্ধ্যাত্বের সমস্যা হতে পারে পুরুষেরও। একজন পুরুষের বাবা হওয়ার ক্ষেত্রে বাঁধা হতে পারে কিছু বিষয়। তার মধ্যে রয়েছে খাদ্যাভ্যাসও। পুরুষটি কী খাচ্ছেন, সন্তান না হওয়ার ক্ষেত্রে দায়ী হতে পারে সেই তালিকাও। সেসব খাবার থেকে দূরে থাকলে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয় না। 

(ads1)

বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে বেশিরভাগেরই জীবনযাত্রা সঠিক উপায়ে চলছে না। মানুষেরা এত বেশি ব্যস্ত যে পুষ্টিকর খাবারের দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় পাচ্ছেন না। প্রয়োজনীয় পুষ্টি তো শরীর পাচ্ছেই না, সেইসঙ্গে যোগ হচ্ছে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার বদ অভ্যাস। দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ, নিদ্রাহীনতা এসব যেন লেগেই থাকে। এসব কারণেও তৈরি হতে পারে বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা। 

চিকিৎসকদের মতে, কিছু ভুল অভ্যাস হতে পারে পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ। এক্ষেত্রে অনেক সময় কমে যেতে পারে স্পার্ম কাউন্ট। যেসব পুরুষ বাবা হতে চাইছেন তাদের কিছু খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে। এতে সমস্যা অনেকটাই মিটে যাবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো পুরুষের বন্ধ্যাত্বের জন্য দায়ী হতে পারে-

বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সন্তানহীন দম্পতির সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। সমীক্ষায় জানা গেছে, নারীদের তুলনায় ১.৫ শতাংশ বেশি বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দেখা যাচ্ছে পুরুষদের মধ্যে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ওজন ও ভুঁড়ি পুরুষের শুক্রাণুর কাউন্ট কমিয়ে দেয়। একইসঙ্গে ধূমপান, মদ্যপানসহ মদকাসক্তির কারণে সন্তান উৎপাদনে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।


খুব সাধারণ কিছু অস্বাস্থ্যকর দৈনন্দিন অভ্যাস এখানে তুলে ধরা হল-

১. কোমল পানীয় পানের অভ্যাস

কার্বনেটেড ড্রিঙ্ক বা কোমল পানীয় এবং খুব ঠাণ্ডা পানীয় পছন্দ করেন, তাহলে শুক্রাণুর গতিশীলতা প্রভাবিত হতে পারে। দিনে এক বোতল কার্বনেটেড পানীয় পান করলেও শুক্রাণুর গতিশীলতা কমিয়ে দিতে পারে। তেমনি অত্যধিক বিয়ার পান করলে শুক্রাণু দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। কারন কার্বনেটেড পানীয়তে অতিরিক্ত চিনি থাকে, যা শরীরে ইনসুলিন তৈরীতে ব্যাহত করে এবং শুক্রাণু গতিশীলতা কমিয়ে দেয়।

২. পকেটে ফোন রাখা

ফোনটি হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে হয়ত প্যান্টের সামনের পকেটে রাখা নিরাপদ মনে করছেন। কিন্তু এটিও শুক্রাণুর জন্য সম্ভাব্য ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে স্মার্ট ফোন থেকে যে বিকিরণ বের হয় তা পুরুষদের প্রজনন নষ্ট করতে শতকরা নয়ভাগ ভূমিকা রাখে।

(ads2)


৩. কোলের উপর ল্যাপটপ রাখা

ল্যাপটপ কোলে রেখে ব্যবহার করতে হয়ত বেশি সুবিধাজনক লাগে। কিন্তু এই অভ্যাসের কারণে যে বাবা হয়ে একটি শিশু কোলে নেওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। হ্যাঁ, ল্যাপটপের মৌলিক কিছু উপাদান শুক্রাণুও হত্যা করতে পারে। যন্ত্রটি ঠান্ডা থাকার প্রয়োজন, যা অবশ্যই শরীরের বাইরে রেখে। কারণ যখন ল্যাপটপটি কোলের উপর রাখা হয়, এর গরম শরীরের সংস্পর্শে আসে। ফলস্বরূপ, শুক্রাণু মরে যেতে পারে।

৪. তীব্র গরম পানি ব্যবহার

সারাদিনের কাজ শেষে একটি দীর্ঘ উষ্ণ গোছল অবশ্যই কাম্য । তবে বাষ্পীয় গরম গোছল যেন তীব্র তাপমাত্রায় না হয় তাহলে শুক্রাণু ক্ষতি হতে পারে।

৫. কম ঘুমানো

কম ঘুমালে শরীরে সব ধরনেরই সমস্যা হতে পারে। মন ও শরীরের সঠিকমাত্রায় বিশ্রাম হলেই শুক্রানু হবে স্বাস্থ্যবান। কার্যকরী ও সক্রিয় শুক্রাণুর জন্য পরিপূর্ণ ঘুমের প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে একজন পুরুষের ন্যূনতম সাত-আট ঘন্টা ঘুমাতে হবে।

(ads1)


৬. স্লিমফিট জিনস

স্লিমফিট জিনস হয়ত পুরুষদের আকর্ষণীয় লাগে দেখতে কিন্তু জিনসও শুক্রাণুর সংখ্যার পরিমাণ হ্রাস করতে পারে। বেশি চাপা জিনস বা প্যান্ট শরীরের সঙ্গে লেগে থাকে, ফলে যে তাপ সৃষ্টি হয় তা শুক্রাণুর জন্য ভালো না।

দেখুন কি সহজেই শুক্রাণুর ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। শুধু এই অভ্যাস নয়, শুক্রাণুকে মেরে ফেলতে পারে এমন অন্যান্য খারাপ অভ্যাস যেমন ধূমপান, মানসিক চাপ, মদ্যপান, যৌন খেলনা ব্যবহার, এমনকি বেশি সানস্ক্রীন ব্যবহার। আর তাই সুন্দর স্বাস্থ্যকর জীবন পদ্ধতি বেছে নিন।

You Can Email Us Questions & Comments: info@healthcitylife.com

Post a Comment

0 Comments

advertisement

advertisement