ঘরোয়া উপায়ে মিলবে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার উপশম, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার উপশম মিলবে ঘরোয়া উপায়েই

ঘরোয়া উপায়ে মিলবে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার উপশম, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার উপশম মিলবে ঘরোয়া উপায়েই ঘরোয়া উপায়ে মিলবে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার উপশম, গ্যাস্ট্র
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

দৈনন্দিন জীবনে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নতুন কিছু নয়। খাওয়াদাওয়ায় একটু অনিয়ম হলেই আমাদের ভুগতে হয় এই সমস্যায়। সাধারণত বেশি তেলমশলা দেওয়া খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিকের এই সমস্যা তৈরি হয়। পেটে যন্ত্রণা, বদহজম বমি বমি ভাব- সবই গ্যাস্ট্রিকের উপসর্গ। বেশিরভাগ সময়ই আমরা ওষুধ খেয়ে এই যন্ত্রণা থেকে নিস্তার পাওয়ার রাস্তা খুঁজি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে, বাড়িতে থাকা কয়েকটি উপাদান দিয়ে বানিয়ে ফেলা যায় এমন একটু পানীয়,যা খেলে নিমেষে গ্যাসের ব্যথা উধাও হয়ে যাবে।


বাড়িতে যদি থাকে আলু, গাজর এবং আদা, তবেই সমাধান হয়ে যাবে এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার। লাগবে একটি মাঝারি আকারের আলু, একটি গাজর এবং এক ইঞ্চি আদা। আদা কুচি করে বাকি উপকরণের সঙ্গে একটি ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এরপরে সেটা ছেঁকে নিয়ে রস বার করে নিলেই হয়ে যাবে কাঙ্ক্ষিত পানীয়। এই তরল প্রতিদিন খেলে খুব তাড়াতাড়ি উপকার পাওয়া যাবে। গাজর শরীরের সব বিষাক্ত পদার্থ সহজেই শরীর থেকে বার করে দেয়।


এই টোটকা ছাড়াও আরেকটি উপায়ও রয়েছে। সেজন্য পেয়ারা এবং কলা ছোট ছোট করে কেটে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এরপর ছেঁকে নিয়ে রস করে রেখে দিতে হবে। এই রস প্রতিদিন খেলেও কাজ দেবে। কলা এবং পেয়েরা দুয়েই রয়েছে প্রচুর ফাইবার। এগুলো পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।


গ্যাসের সমস্যা ভোগে না এমন লোককে খুঁজে পাওয়া দায়। ফাস্ট ফুড, ব্যস্ত জীবনযাত্রার যুগে গ্যাস, অম্বল প্রায় ঘরোয়া রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যে কোনও ঘরে গেলেই অন্তত গ্যাসের এক পাতা ওষুধ অবশ্যই মিলবে। তবে কী গাদা গাদা গ্যাসের ওষুধ খেয়েও সমস্যা দূর হয় না। কিন্তু ঘরোয় কিছু উপায় আছে যেগুলি প্রয়োগ করলে গ্যাস-অম্বলকে দূরে রাখা যায়। প্রাকৃতিক ও সহজে পাওয়া যায় এমন সব জিনিস দিয়ে গ্যাস, বুক জ্বালা-অম্বল দূরে রাখুন-


কলা-সারাদিনে অন্তত দুটো কলা খান। পেট পরিষ্কার রাখতে কলার জুড়ি মেলা ভার।


ঠান্ডা দুধ-পাকস্থলির গ্যাসট্রিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় ঠান্ডা দুধ। এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করলে অ্যাসিডি দূরে থাকে।

 

দারুচিনি-হজমের জন্য খুবই ভাল। এক গ্লাস জলে আধ চামচ দারুচিনির গুঁড়ো দিয়ে ফুটিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার খেলে গ্যাস দূরে থাকবে।


মৌরির জল-মৌরি ভিজিয়ে সেই জল খেলে গ্যাস থাকে।


জিরে-জিরে পেটের গ্যাস, বমি, পায়খানা, রক্তবিকার প্রভৃতিতে অত্যন্ত ফলপ্রদ। জ্বর হলে ৫০ গ্রাম জিরা আখের গুড়ের মধ্যে ভালো করে মিশিয়ে ১০ গ্রাম করে পাঁচটি বড়ি তৈরি করতে হবে। দিনে তিনবার এর একটি করে বড়ি খেলে ঘাম দিয়ে জ্বর সেরে যাবে।

 

লবঙ্গ- ২/৩টি লবঙ্গ মুখে দিয়ে চুষলে একদিকে বুক জ্বালা, বমিবমিভাব, গ্যাস দূর হয়। সঙ্গে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।

 


এলাচ-লবঙ্গের মত এলাচ গুঁড়ো খেলে অম্বল দূরে থাকে।


পুদিনা পাতার জল-এক কাপ জলে ৫টা পুদিনা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে খান। পেট ফাঁপা, বমিভাব দূরে রাখতে এর বিকল্প নেই।


আমলা-আমলা টুকরো করে রোদে দিয়ে খান কাজে দেবে। পেটে গ্যাস ও বদহজমজনিত সমস্যা সমাধানে আদা খুব উপকারী। খাবারে আদা যোগ করে বা কিছু পরিমাণ আদা চিবিয়ে রসটুকু গ্রহণ করলে পেটে গ্যাস প্রতিরোধ করা যায়।


আদা-আদা থেতো করে খান দখবেন অম্বল পালিয়েছে।

 

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.