#Post ADS3

advertisement

৯ম শ্রেণির বিষয়: অর্থনীতি ৮ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১, class 9 economics answer 8th week assignment answer/solution 2021

  

৯ম শ্রেণির ৮ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ অর্থনীতি,  নবম শ্রেণির ৮ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট অর্থনীতি এর উত্তর ২০২১

‘আমরা কি উৎপাদন করবাে? উৎপাদনে। কি প্রযুক্তি ব্যবহার করবাে? উৎপাদিত পণ্য কাদের জন্য প্রযােজ্য? – এই প্রশ্নগুলাের উত্তর প্রদানই হচ্ছে একেক দেশের, একেক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার প্রধান কাজ।’ এ সম্পর্কে ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রবন্ধ লিখ

সংকেত: ১. সূচনা, ২. বিভিন্ন অর্থব্যবস্থার বর্ণনা, ৩. বিভিন্ন অর্থব্যবস্থার মধ্যে তুলনা, ৪. উপসংহার;

উত্তর সমূহ:

সূচনা: পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকমের ব্যবসা ও বাণিজ্য প্রথা চালু রয়েছে। আপনাদের মনে কি কখনও এরকম প্রশ্ন জেগেছে যে, কেন একেক দেশে একেক রকমের ব্যবসা ও বাণিজ্য প্রথা চালু রয়েছে? সারা পৃথিবীতে সকল দেশে কেন একইরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু নেই? আমাদের বাংলাদেশে কীরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু রয়েছে?

বিভিন্ন অর্থব্যবস্থার বর্ণনা: ও বিভিন্ন অর্থব্যবস্থার মধ্যে তুলনা


আপনাদের যদি প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানা থাকে, তাহলে খুবই ভালো আর জানা না থাকলে আজকে জানতে পারবেন। আজকে আমরা বিভিন্ন রকমের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো এবং এরফলে আমরা উপরিউক্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর নিজেরাই বুঝে নিতে পারবো। আসলে সারা পৃথিবী জুড়ে বিভিন্ন রকমের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু রয়েছে। এসব অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে মূলত চারভাগে ভাগ করা হয়েছে।

এগুলো হলো-


 ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি
 সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি
 ইসলামিক অর্থনীতি
 মিশ্র অর্থনীতি

ধনতান্ত্রিক অর্থনীতিঃ
প্রথমেই আসা যাক ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি বিষয়ে। ধনতান্ত্রিক অর্থনীতির প্রধান শর্ত হলো, এক্ষেত্রে আলাদাভাবে ব্যক্তি মালিকানা থাকবে এবং সেই ব্যক্তি কোনো কিছু উৎপাদন করার ক্ষেত্রে একদম স্বাধীন। কিছু কি বুঝতে পারলেন? না পারলে সমস্যা নেই। নিচের উদাহরণটা পড়লেই বুঝতে পারবেন।


ধরুন, আপনি একটা কোম্পানির মালিক। আপনার কোম্পানিতে মাছের খাবার উৎপাদন হয়। এক্ষেত্রে আপনার কোম্পানি কী পরিমাণ মাছের খাবার উৎপাদন করবে, কোথায় বাজারজাত করবে, এর দাম কত হবে এবং কোথায় বিক্রি করা হবে এসব কিছু আপনার ও আপনার কোম্পানির ইচ্ছামতো হবে। এক্ষেত্রে কারোর কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না এবং কোনো কর্তৃপক্ষের বাঁধা থাকবে না। এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থাতে বেশিরভাগ সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে দাম নির্ধারণ হয়। ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি ব্যবস্থার আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না। এরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা রয়েছে আমেরিকাতে। তবে পুরোপুরি এরকম না।

 

ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য:

১. সম্পদের ব্যক্তি মালিকানা: ধনতান্ত্রিক অর্থ ব্যবস্থায় সম্পদ ও উৎপাদনের উপকরণ ব্যক্তি মালিকানার উপর ন্যস্ত থাকে।

২. অবাধ প্রতিযোগিতা: সরকারের কোন ধরনের নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মুক্ত প্রতিযোগিতা বিদ্যমান থাকে।

৩. ভোক্তার স্বাধীনতা: এখানে প্রত্যেকের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বিদ্যমান। কি, কখন এবং কিভাবে উৎপাদন করা হবে সম্পদের মালিক সে সিদ্ধান্ত নেয়।

৪. দাম ব্যবস্থা: চাহিদা ও যোগান ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় দ্রব্য ও সেবার দাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারণ করে। চাহিদার স্থিত অবস্থায় যোগান বাড়লে দাম কমে। আবার যোগানের স্থিত অবস্থায় চাহিদা বাড়লে দাম বাড়ে।

৫. মুনাফা অর্জন: উৎপাদন থেকে প্রাপ্ত আয় ও উৎপাদন ব্যয়ের মধ্যে ব্যবধানকে মুনাফা বলে। উৎপাদক সর্বনিম্ন খরচে সর্বোচ্চ উৎপাদন করে সর্বোচ্চ মুনাফা অর্জন করে।

 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিঃ
এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় কোনো কিছু উৎপাদনের ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তিগত মালিকানা থাকবে না। মূলত সকল অর্থনৈতিক কার্যক্রম রাষ্ট্র বা সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে। কোনো দ্রব্য ও পণ্য কী পরিমাণ উৎপাদিত হবে, কোথায় বাজারজাত করা হবে এবং এর দাম কত হবে এসব কিছু নির্ধারণ করবে কেন্দ্র বা রাষ্ট্র। এমনকি কীরকম পণ্য উৎপাদন করতে হবে, সেটাও কেন্দ্র বা রাষ্ট্র নির্ধারণ করে দিবে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত মালিকানার তেমন প্রভাব থাকে না। যেহেতু, সবকিছু বিবেচনা করে কেন্দ্র বা রাষ্ট্র নির্ধারণ করে দিচ্ছে যে, কোন জিনিস কী পরিমাণে উৎপাদন করতে হবে, সেহতু এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে ‘পরিকল্পিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা’ বলা হয়।

সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যসমূহ নিচে আলোচনা করা হলো:

 

১. সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানা: সমাজতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানা। এ ধরনের অর্থব্যবস্থায় সম্পদ ও উৎপাদনের উপকরণ ব্যক্তি মালিকানায় থাকে না। সকল সম্পদের মালিকানা রাষ্ট্রের হাতে ন্যস্ত।

২. অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত: অর্থনৈতিক সকল কর্মকান্ড, যথা- দ্রব্য বা সেবার দাম নির্ধারণ, শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণ, উৎপাদন, বণ্টন ও উন্নয়নের সকল পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় সরকারের একচেটিয়া সিদ্ধান্তে পরিচালিত হয়।

৩. সামাজিক কল্যাণ: সমাজতন্ত্রে মানুষের মৌলিক অধিকারসমূহ খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার ক্ষেত্রে অসমতা দূর করে সর্বাধিক কল্যাণ নিশ্চিত করা হয়।

৪. ভোগ ও বণ্টন ব্যবস্থা: এ অর্থব্যবস্থায় কোন দ্রব্য কতটুকু উৎপাদিত হবে, কে কতটুকু দ্রব্য ভোগ করবে তা রাষ্ট্রীয়ভাবেই নির্ধারিত হয়। এখানে সমাজে যে যতটুকু অবদান রাখবে সে অনুপাতে বণ্টন করা হয়। ফলে এখানে জাতীয় আয়ের সুষম বণ্টন নিশ্চিত হয়।

৫. দাম ব্যবস্থা: এ অর্থব্যবস্থায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে দ্রব্যের দাম নির্ধারণ হয় না। অর্থাৎ দ্রব্য বা সেবার দাম স্বয়ংক্রিয় বাজার ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল নয়। এখানে কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে দ্রব্য বা সেবা দাম নির্ধারিত হয়। এ কারণে সমাজতন্ত্রে অবাধ প্রতিযোগিতা অনুপস্থিত।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

ইসলামিক অর্থনীতিঃ
মূলত যে অর্থনীতি ইসলামিক বিধান অনুসরণ করে চলে, তাকে ইসলামিক অর্থনীতি বলে। পরিপূর্ণভাবে জীবন পরিচালনার জন্য অর্থনীতি জীবনের একটা অংশ। এক্ষেত্রে কীভাবে অর্থ আয় করা হবে, কীভাবে অর্থ ব্যয় করা হবে এবং কীভাবে অর্থ জমা করা হবে এসবকিছু ইসলামিক নিয়মে অনুসরণ করা হয়। মধ্যপ্রাচ্যের কিছু মুসলিম রাষ্ট্রে এধরণের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দেখা যায়।

ইসলামী অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য

১. সম্পদের মালিকানা: ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলকথা হচ্ছে, “আকাশ ও জমিনে যা কিছু আছে তার মালিক হচ্ছেন একমাত্র আল্লাহ। মানুষ কেবল আল্লাহর নির্দেশে তার প্রতিনিধি হিসেবে সম্পদের যথাযথ ব্যবহার এবং হেফাজত করবে।

২. হালাল ও হারামের বিধান: এ অর্থব্যবস্থায় উৎপাদন, ভোগ ও বিনিময়ের ক্ষেত্রে হালাল ও হারাম বিষয়ের উপর অধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। ইসলামী বিধান অনুযায়ী হালাল পথে উপার্জন করতে হবে এবং হারাম পথে উপার্জন বর্জন করতে হবে।

৩. সম্পদের বণ্টন: ইসলামী অর্থনীতিতে বণ্টন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখানে ধনীদের নিকট থেকে অর্থ আদায় করে তা দরিদ্র জনগণের মধ্যে বণ্টনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বণ্টনের উদ্দেশ্যে যে সকল হাতিয়ার ব্যবহৃত হয় তার মধ্যে রয়েছে যাকাত, ওশর, সাদকাহ, খারাজ ইত্যাদি।

৪. সামাজিক নিরাপত্তা: সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ইসলামী অর্থনৈতিক ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এ ধরনের অর্থনীতিতে সুদ, ঘুষ, জুয়া, মদ, কালোবাজারী ইত্যাদি অর্থনৈতিক কার্যকলাপ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এখানে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য, বস্ত্র, স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হয়। কর্মক্ষেত্রে নিয়োগের ক্ষেত্রেও প্রত্যেককে সমান সুযোগ দেয়া হয়। এ ধরনের অর্থব্যবস্থায় সরকার কর্তৃক সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা বজায় রাখা হয়। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে ঘোষণা করেছেন, “তারা প্রকৃত কল্যাণকর কাজ করল, যারা আল্লাহ, পরকাল, কিতাব, ফেরেশতা ও নবীদের প্রতি ঈমান আনল এবং তাদের ধন সম্পদ আল্লাহর ভালবাসায় নিকটাত্মীয়, এতিম, মিসকিন, নিঃস্ব, পথিক, দরিদ্র ও ক্রীতদাস মুক্তির জন্য দান করল।” [২:১৭৭]

৫. শ্রমের মর্যাদা: ইসলামী অর্থব্যবস্থায় শ্রমিক শোষণ নিষিদ্ধ। এ প্রসঙ্গে হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে, “শ্রমিকের গায়ের ঘাম শুকানোর পূর্বেই তার মজুরি পরিশোধ কর।”

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

মিশ্র অর্থনীতিঃ
নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে যে, এই অর্থনীতি ব্যবস্থায় অন্য সকল অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মিশ্রণ রয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ও সরকারি উভয় মালিকানা থাকবে। তবে ব্যক্তিগত মালিকানা থাকলেও সেক্ষেত্রে সরকারের হস্তক্ষেপ থাকবে এবং কোন পণ্য কী পরিমাণ উৎপাদন করতে হবে ও দাম কেমন হবে এসবকিছুর ক্ষেত্রে সরকারি কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো ভোক্তার চাহিদা বা ইচ্ছানুযায়ী পণ্য উৎপাদন করা। সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগীতা থাকা এই অর্থনীতির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট ও উপযুক্ত পরিকল্পনা অনুযায়ী অর্থনৈতিক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। সকল উন্নয়নশীল দেশে এরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থার প্রচলন রয়েছে। আমাদের দেশেও এরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু রয়েছে।

মিশ্র অর্থব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য

১. সম্পদের মালিকানা: এ অর্থব্যবস্থার একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে সম্পদের রাষ্ট্রীয় মালিকানার পাশাপাশি ব্যক্তি মালিকানা বিদ্যমান। আবার উৎপাদনের উপায়সমূহের ক্ষেত্রেও ব্যক্তি মালিকানার পাশাপাশি সরকারি মালিকানা স্বীকৃত।

২. ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের সহাবস্থান: মিশ্র অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাত পাশাপাশি অবস্থান করে। এখানে ব্যক্তিগত ও সরকারি খাতের শিল্প কারখানা একত্রে কাজ করে। এই অর্থনীতিতে ব্যক্তিগত খাতে মুনাফা অর্জনই লক্ষ্য তবে সরকারি খাতে সামাজিক কল্যাণকে বেশী প্রাধান্য দেয়া হয়। অনেক সময় ব্যক্তিগত খাতের উপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়।

৩. অর্থনৈতিক পরিকল্পনা: এখানে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রিত হয়। তবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন পরিকল্পনাকে রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনার সাথে সমন্বয় করা হয়।

৪. দাম ব্যবস্থা: এ অর্থব্যবস্থায় বাজার অর্থনীতির দাম ব্যবস্থাকে অনুসরণ করা হয়। অর্থাৎ এখানে দ্রব্য বা সেবার দাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চাহিদা ও যোগানের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। তবে সরকার রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে দাম ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।

৫. ব্যক্তি স্বাধীনতা: মিশ্র অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষিত হয়। এখানে ব্যক্তি কি পরিমাণ ভোগ করবে এবং উৎপাদক কি দ্রব্য উৎপাদন করবে সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্র খুব বেশি হস্তক্ষেপ করে না। তবে সমাজের স্বার্থে কোন কোন সময় ভোগ বা বিপণনের ক্ষেত্রে সরকার বিধি-নিষেধ আরোপ করে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

উপসংহার: মূলত একেক দেশের ভৌগোলিক অবস্থান একেকরকম হওয়াতে পণ্য উৎপাদনও আলাদা রকমের হয়। উৎপাদিত পণ্য, সেই দেশের নিয়ম কানুন ও সংস্কৃতি অনুযায়ী একেক দেশ একেক রকমের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অনুসরণ করে। যে দেশের কাছে যেরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ভালো মনে হয়, তারা সেভাবে তাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলে।


আজকে আমরা বিভিন্ন রকমের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে জানলাম। আশা করি, আপনারা ভালোভাবে এসব ব্যবস্থা সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।


[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

 

৯ম শ্রেণীর ৭ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

 

  • ১১ম -১২ম শ্রেণীর এইচএসসি ও আলিম এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ১০ম শ্রেণীর এসএসসি ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৬ষ্ঠ ,৭ম,৮ম ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

 

Post a Comment

0 Comments

advertisement

advertisement