উপাদান : নিওমাইসিন সালফেট ৫ মি.গ্রা. এবং ব্যাসিট্রাসিন জিঙ্ক ৫০০ আই.ইউ./গ্রাম অয়েন্টমেন্ট এবং নিওমাইসিন সালফেট ৫ মি.গ্রা. এবং ব্যাসিট্রাসিন জিঙ্ক ২৫০ আই.ইউ./গ্রাম পাউডার।
নির্দেশনা : ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণে ব্যবহৃত হয়। একজিমা, একজিমাজনিত ত্বকের প্রদাহ, নিউরোডারমাটাইটিস, পায়ু পার্শ্বের প্রদাহেও ব্যবহার করা যায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : আক্রান্ত স্থানে দিনে ২ থেকে ৪ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এই ওষুধের যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। নেফ্রোটক্সিসিটি এড়াতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। অন্যান্য এন্টিবায়োটিক ওষুধের মতই এর দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার ছত্রাক সহ বিভিন্ন অসংবেদনশীল জীবাণুর অতিবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ব্যক্তি বিশেষে এলার্জি দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
নির্দেশনা : ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণে ব্যবহৃত হয়। একজিমা, একজিমাজনিত ত্বকের প্রদাহ, নিউরোডারমাটাইটিস, পায়ু পার্শ্বের প্রদাহেও ব্যবহার করা যায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : আক্রান্ত স্থানে দিনে ২ থেকে ৪ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এই ওষুধের যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। নেফ্রোটক্সিসিটি এড়াতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। অন্যান্য এন্টিবায়োটিক ওষুধের মতই এর দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার ছত্রাক সহ বিভিন্ন অসংবেদনশীল জীবাণুর অতিবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : ব্যক্তি বিশেষে এলার্জি দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
Tags:
ওষুধ