৬ষ্ঠ শ্রেণি, বিষয়: গ্রার্হস্থ্য বিজ্ঞান, ৩য় এস্যাইনমেন্ট

Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

 

৬ষ্ঠ শ্রেণি, বিষয়: গ্রার্হস্থ্য বিজ্ঞান, ৩য় এস্যাইনমেন্ট

৬ষ্ঠ শ্রেণি, বিষয়: গ্রার্হস্থ্য বিজ্ঞান, ৩য় এস্যাইনমেন্ট

এ্যাসাইনমেন্টের ক্রম: নির্ধারিত কাজ-১;


অধ্যায় ও বিষয়বস্তুর শিরােনাম:

প্রথম অধ্যায়: গৃহ ও গৃহ পরিবেশের প্রাথমিক ধারণা

তৃতীয় অধ্যায়ঃ গৃহ ব্যবস্থাপনা

অষ্টম অধ্যায়ঃ খাদ্য, পুষ্টি ও স্বাস্থ্য

এ্যাসাইমেন্ট/নির্ধারিত কাজ:

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন:

১। গৃহ কী? গৃহ না থাকলে তােমরা কী কী সমস্যার সম্মুখীন হবে?

২। গৃহের পরিবেশ রক্ষায় ও সৌন্দর্য বর্ধনে তুমি কীভাবে ভূমিকা রাখবে?

৩। সৃজনশীল প্রশ্ন:


করিম সাহেব মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান কীভাবে সম্পন্ন করবেন সেটা চিন্তা করে সবাইকে কাজ বুঝিয়ে দিলেন।

কিন্তু কে কীভাবে কাজ করছে তার কোনাে খোঁজ নিলেন না। ফলে কাজের তেমন অগ্রগতিই হলাে না।

তখন তাঁর বড় ভাই বিষয়টি বুঝে সবার সাথে আলােচনা করে অনুষ্ঠানটি কীভাবে খুব ভালােভাবে শেষ করা যায় সে বিষয়ে সবাইকে বুঝিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে অনুষ্ঠান শেষ করলেন।


গ) করিম সাহেব তাঁর মেয়ের বিয়েতে গৃহ ব্যবস্থাপনার কোন ধাপটি অনুসরণ করেননি- ব্যাখ্যা কর।

ঘ) করিম সাহেবের ভাই যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সেটি কী ঠিক ছিল? যুক্তিসহকারে তােমার মতামত দাও।


৪। প্রতিবেদন তৈরি: তুমি এক সপ্তাহে প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও রাতে যেসব খাবার গ্রহণ কর তা তােমার বয়স ও চাহিদা অনুযায়ী সঠিক কী না পাঠ্যপুস্তকের আলােকে মন্তব্য কর।


মুল্যায়ন নির্দেশনা:

১। বিষয়বস্তুর ধারণা প্রদান

২। কমপক্ষে ৫টি সমস্যা উল্লেখ;

৩। গৃহ পরিবেশ রক্ষায় ও সৌন্দর্যবর্ধনে ৫টি ভূমিকা উল্লেখ • ব্যাখ্যা প্রদান

৪।সঠিক ধারণা (ধাপ) প্রদান।

৬। পাঠ্যপুস্তক ও উদ্দীপকের আলােকে ধারণার সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান

৭। নিম্নে প্রদত্ত ছকটি সঠিকভাবে পূরণ করে সঠিক মন্তব্য করতে হবে।

দিন | সকাল | বিকাল |

১ম

২য়

৩য়

৪র্থ

৫ম

৬ষ্ঠ

৭ম

শিক্ষার্থীর মন্তব্য:

ছকটি পূরণে সঠিকতা

তথ্য প্রদানে সততা

নির্ভুল তথ্য উপস্থাপন

মন্তব্য প্রদানে যথার্থতা

সব এ্যাসাইনমেন্টর উত্তর লিংক 

More Assignment Links==>>Click


উত্তর: 

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন:


১। গৃহ কী? গৃহ না থাকলে তােমরা কী কী সমস্যার সম্মুখীন হবে?

উত্তর:  গৃহ মানুষের জীবনের প্রথম পরিবেশ। একটি শিশুকে সুস্থ ভাবে গড়ে তুলতে এই পরিবেশকে গৃহ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উন্নত করা যায়। এখানে আমরা নানা বিধ কাজ করি।


আমরা বলতে পারি যে গৃহ এমন একটা স্থান যেখানে আমরা পরিবার বদ্ধ হয়ে বাস করি। গৃহ আমাদের মৌলিক চাহিদার মধ্যে অন্যতম। এখানে সবার প্রতি সবার শ্রদ্ধা ভালোবাসা ও সহযোগিতা থাকার ফলে পারিবারিক বন্ধনটা ও মজবুত হয়। গৃহের ভেতরে ও বাইরের পরিবেশ নিয়ে তৈরি হয় গৃহপরিবেশ।

গৃহ পরিবেশের মধ্যে থাকে:

বিভিন্ন ঘর বা কক্ষ

ছাদ বা চালা

বারান্দা

আঙিনা ইত্যাদি।

গৃহ না থাকলে আমরা যে সকল সমস্যার সম্মুখীন হব

গৃহ না থাকলে আমরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হবো। যেমন-

ঝড় বৃষ্টি থেকে আমরা বাঁচতে পারব না

বন্য প্রাণীর আক্রমণ হবে

গৃহ না থাকলে বিভিন্ন ধরনের পরিবেশে আমাদের থাকতে হবে। এতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু ও অসুস্থতা লেগেই থাকবে।

অন্যান্য প্রতিবেশীদের কাছে কোন গোপনীয়তা থাকতো না।

পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে ভাব ভালোবাসা শ্রদ্ধা সম্পর্কটা জড়ালে হতো না। কারণ গৃহ না থাকার ফলে সবাইকে বিচ্ছিন্নভাবে জীবন অতিবাহিত করতে হতো।

সংক্ষেপে প্রশ্নটির উত্তর:

গৃহ এমন একটি স্থান যেখানে আমরা পরিবার বদ্ধ হয়ে বাস করি। গৃহ আমাদের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমরা আমাদের বিভিন্ন রকম চাহিদা পূরণের জন্য সারাদিন নানারকম কাজে ব্যস্ত থাকি। কাজের শেষে বিশ্রাম ও আরামের জন্য আমরা গৃহে ফিরে আসি। ফলে আমাদের সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায় আমাদের খাদ্য বস্ত্র ও পোশাক পরিচ্ছদ শিক্ষা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিনোদন বিভিন্ন ইত্যাদি চাহিদা পূরণ হয়।

 

২। গৃহের পরিবেশ রক্ষায় ও সৌন্দর্য বর্ধনে তুমি কীভাবে ভূমিকা রাখবে?

উত্তর:  গৃহ হলো আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অন্যতম মৌলিক অধিকার। গৃহ আছে জন্যই আমরা এত স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে জীবন অতিবাহিত করতে পারি। তাই গৃহকে সুন্দর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা আমাদের কর্তব্য। যেন আমরা সেখানে পরিবারের সবাই মিলে আনন্দে বাঁচতে পারি।

গৃহের পরিবেশ রক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধনে আমি যেভাবে ভূমিকা রাখবো: অনেক ভাবেই আমি আমার গৃহের পরিবেশ রক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধন করতে পারি। সেগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো-

গৃহ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবো: গৃহের বাইরে ও ভেতরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে আমি আমার গৃহের পরিবেশ রক্ষা ও সৌন্দর্যবর্ধক করতে পারি। ময়লা, আবর্জনা, ধুলাবালি পরিষ্কার করে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবো। এতে গৃহের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি আমরা বিভিন্ন রোগ জীবাণু ও অসুস্থ তার হাত থেকে রক্ষা পাবো।

আসবাবপত্র গুছিয়ে ও সাজসজ্জা রেখে: আমরা গৃহের বিভিন্ন আসবাবপত্র ঠিক মতো গুছিয়ে ও তা পরিষ্কার রেখে কাপড়-চোপড় যেখানে সেখানে না রেখে নির্দিষ্ট স্থানে গুছিয়ে রেখে দরজা-জানালায় পছন্দসই পর্দা লাগিয়ে এবং গৃহে যেন পর্যাপ্ত আলো-বাতাস আসে ইত্যাদির ব্যবস্থা করে আমরা আমাদের গৃহের পরিবেশ রক্ষা করতে পারব ও সৌন্দর্যবর্ধনে ভূমিকা রাখতে পারব। 

গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানের বিন্যাস: আমাদের গৃহে বিভিন্ন স্থান আছে। বাড়িতে ঢোকার দরজা থেকে শুরু করে বারান্দা, ঘর, বাগান, গাড়ি বারান্দা ইত্যাদি সবই গৃহের স্থান। গৃহে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয়, একেক ধরনের কাজ একেক জায়গায় হয়ে থাকে। তাই আমি গৃহের অভ্যন্তরীণ স্থানের বিনাশ ঘটিয়ে গৃহের পরিবেশ রক্ষা করতে পারি এবং সৌন্দর্য বর্ধনে ভূমিকা রাখতে পারি। 

প্রয়োজনীয় জিনিস যথাস্থানে সংরক্ষণ: আমাদের গৃহে পরিবারের প্রায় সকলেরই নানা ধরনের প্রয়োজনীয় জিনিস থাকে। কেমন- জামা কাপড় বই-খাতা-কলম খেলাধুলার সামগ্রী মোবাইল বাসন ও এমনি আরও নানা জিনিস। এগুলো নির্দিষ্ট স্থানে গুছিয়ে রেখে আমরা আমাদের গৃহের পরিবেশ রক্ষা করতে পারি এবং সৌন্দর্য বর্ধনে ভূমিকা রাখতে পারি।

গৃহ পরিবেশ রক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধনে গাছ: বাড়ির বারান্দা, টবে, আঙ্গিনা ও বাড়ির ছাদে বিভিন্ন ধরনের ফুল, ফল ও সবজি গাছ লাগিয়ে আমি আমার গৃহের পরিবেশ রক্ষায় ও সৌন্দর্যবর্ধনে ভূমিকা রাখতে পারি। এতে গৃহপরিবেশ রক্ষা ও সৌন্দর্যের পাশাপাশি পরিবারের ফল ও সবজির চাহিদা অনেকাংশে পূরণ করা সম্ভব হবে।

গৃহের পরিবেশ রক্ষায় ও সৌন্দর্য বর্ধনে আমি যেভাবে ভূমিকা রাখবো

দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি ধাপে কিছু ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে আমরা আমাদের গৃহ এবং চারপাশের পরিবেশ রক্ষা করতে পারি এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারি। আমিও তেমনই কিছু কাজের মাধ্যমে চেষ্টা করবো আমার গৃহের পরিবেশ রক্ষা করতে এবং সৌন্দর্য বর্ধন করতে।

দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত প্রত্যেকটা জিনিস ব্যবহারের পর সেগুলো যথাস্থানে গুছিয়ে রাখার মাধ্যমে আমি আমার গৃহের পরিবেশ রক্ষা ও সুন্দর রাখবো। তাছাড়া গৃহ পরিবেশ সুরক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধনে গাছের ভূমিকা অনেক। বারান্দায় টবে বিভিন্ন ফুলের গাছ লাগাবো। এতে গৃহের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে এবং ফুলের সৌরভে মন ভাল থাকবে। তাছাড়া, আমি আমার বাড়ির ছোট প্রাঙ্গণে শাকসবজি ও ফলের বাগান করবো। বাগান থেকে নিজ হাতে শাকসবজি-ফলমূল তুলে আনতে পারব। 

ফলে, টাটকা শাক-সবজি, ফলমূল খেয়ে আমি এবং আমাদের পরিবারের সবার স্বাস্থ্য ও মন ভালো থাকবে। বিভিন্ন আবর্জনা যেকোনো জায়গায় না ফেলে তা সংরক্ষন করে নির্দিষ্ট জায়গায় অথবা মাটির নীচে চাপা দিব যা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করবে। এতে যেমন পরিবেশে দূষিত হবে না তেমনি আমরাও বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে দূরে থাকতে পারব।  আর এভাবেই আমি আমার গৃহের পরিবেশ রক্ষা ও সৌন্দর্য বর্ধন করতে পারব।


সব এ্যাসাইনমেন্টর উত্তর লিংক 

More Assignment Links==>>Click


৩। সৃজনশীল প্রশ্ন:


করিম সাহেব মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান কীভাবে সম্পন্ন করবেন সেটা চিন্তা করে সবাইকে কাজ বুঝিয়ে দিলেন। কিন্তু কে কীভাবে কাজ করছে তার কোনাে খোঁজ নিলেন না। ফলে কাজের তেমন অগ্রগতিই হলাে না। তখন তাঁর বড় ভাই বিষয়টি বুঝে সবার সাথে আলােচনা করে অনুষ্ঠানটি কীভাবে খুব ভালােভাবে শেষ করা যায় সে বিষয়ে সবাইকে বুঝিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে অনুষ্ঠান শেষ করলেন।


গ) করিম সাহেব তাঁর মেয়ের বিয়েতে গৃহ ব্যবস্থাপনার কোন ধাপটি অনুসরণ করেননি- ব্যাখ্যা কর।

উত্তর:  গৃহ ব্যবস্থাপনা বা যেকোনো কাজেই কিছু ধাপ থাকে। আলোচ্য উদ্দীপকে করিম সাহেবের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার জন্য কিছু ধাপ ছিল। তিনি সকল ধাপ গুরুত্বসহকারে শেষ না করায় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।

যে কোন কাজ করার ক্ষেত্রে যেসকল ধাপ গুলো আছে সেগুলো জেনে নিই:


পরিকল্পনা

সংগঠন

নিয়ন্ত্রণ

মূল্যায়ন

নিম্নে এগুলো ব্যাখ্যা করা হলো–

পরিকল্পনা: গৃহ ব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ হলো পরিকল্পনা। যে কোন কাজ করতে গেলে কাজটি কেন করা হবে, কিভাবে করা হবে, কে বা কারা করবে ইত্যাদি সকল চিন্তা ভাবনা সঠিকভাবে করার নামই হলো পরিকল্পনা।

সংগঠন: বিভিন্ন কাজের মধ্যে সংযোগ সাধন করা অর্থাৎ কাজ কর্মী ও সম্পদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করাই হল সংগঠন।

নিয়ন্ত্রণ: পরিকল্পনা বাস্তবে পরিণত করার জন্য নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন। গৃহীত পরিকল্পনাকে বাস্তবে রুপ দেওয়া ও সংগঠনের বিভিন্ন ধারা কে কার্যকর করাই নিয়ন্ত্রণ।

মূল্যায়ন: গৃহ ব্যবস্থাপনার সর্বশেষ ধাপ হলো মূল্যায়ন। কাজের ফলাফল ভাল বা মন্দ তা যাচাই করাই মূল্যায়ন। কাজটির সফলতা বা ব্যর্থতা মূল্যায়ন করার ফলে বোঝা যায়। ফলে ভবিষ্যতে কাজটি সহজেই নির্ভুল ভাবে বোঝা যায়।


উপরোক্ত আলোচনা থেকে বলতে পারি যে করিম সাহেব তার মেয়ের বিয়ের সব আয়োজন করা সত্ত্বেও শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রণ ঠিকমত না করায় অর্থাৎ গৃহ ব্যবস্থাপনার নিয়ন্ত্রণ ধাপটি অনুসরণ করেননি ফলে পরবর্তীতে তিনি সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।

যেকোনো গৃহ ব্যবস্থাপনার জন্য উপরোক্ত ধাপসমূহ অনুসরণ করা অত্যাবশ্যকীয়।

ঘ) করিম সাহেবের ভাই যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সেটি কী ঠিক ছিল? যুক্তিসহকারে তােমার মতামত দাও।

উত্তর:  আমার মতে করিম সাহেবের বড় ভাই সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে আমি মনে করি। কারণ-

করিম সাহেব তার মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে পরিকল্পনা করেছেন এবং সংগঠন করেছেন। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি তার নিয়ন্ত্রণ বা মুল্যায়ন এগুলোর কোনটাই করেননি। যার ফলে তার বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো যদি না তার বড় ভাই এসে পরবর্তীতে বাকি কাজগুলো না করতেন। 

আমরা পূর্বেই জেনেছি গৃহ ব্যবস্থাপনার চারটি ধাপ।  যথা:


পরিকল্পনা

সংগঠন

নিয়ন্ত্রণ

মূল্যায়ন


করিম সাহেব গৃহ ব্যবস্থাপনার প্রথম ধাপ ঠিকঠাক করেছেন। কিন্তু পরবর্তী ২ টি ধাপ সঠিকভাবে করতে পারেননি। 

কিন্তু তার পরিবর্তে তার ভাই তৎক্ষনাত তার উপস্থিত বুদ্ধিতে গৃহ ব্যবস্থাপনার নিয়ন্ত্রণ ও মূল্যায়ন দুটি যথাযথ করে ফেলেছেন। যার ফলাফলস্বরূপ তাদের কোনো সমস্যা পোহাতে হয়নি বরং সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে বিবাহের কাজটি যথাসময়ে সম্পন্ন করেছিলেন। 

তাই আমি বলবো করিম সাহেবের ভাই যথাসময়ে যেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তা পুরোপুরি ঠিক ছিল।


৪। প্রতিবেদন তৈরি: তুমি এক সপ্তাহে প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও রাতে যেসব খাবার গ্রহণ কর তা তােমার বয়স ও চাহিদা অনুযায়ী সঠিক কী না পাঠ্যপুস্তকের আলােকে মন্তব্য কর।

উত্তর: 

প্রতিদিন সকাল, দুপুর ও রাতে যেসব খাবার গ্রহণ করি তার তালিকা

দিনসকালদুপুররাত
১মরুটি, ডিমভাত, মাছ, সবজিভাত, মাছ, দুধ
২য়রুটি, ডিমভাত, ডাল, ডিমরুটি, সবজি
৩য়পাউরুটি, ডিমভাত, ডাল, ডিমভাত, দুধ
৪র্থভাত, ডিমভাত, মাছরুটি, ডিম
৫মরুটিভাত, শাক-সবজিভাত, মাছ
৬ষ্ঠরুটিভাত, মাছরুটি, দুধ
৭মরুটিভাত, মাংসভাত, মাংস


১১-১৫ বছর বয়সের শিশুদের বিদ্যালয়গামী শিশু বলা হয়। এই বয়সে শারীরিক বর্ধন দ্রুত হয়। এই বয়সে ছেলেদের চাইতে মেয়েরা দ্রুত লম্বা হয়। এই বয়সে ছেলেদের চাইতে মেয়েদের পুষ্টির চাহিদা বেশি। বর্ধন এর গতি বৃদ্ধির কারণে শক্তির চাহিদা বাড়ে। এছাড়াও প্রোটিন, ভিটামিন ও ধাতব লবণের চাহিদা বাড়ে। 

এই সময় প্রতিদিন কমপক্ষে তিন বেলার প্রধান খাদ্য ও দুই বেলা হালকা নাস্তা খাওয়া প্রয়োজন। উপরোক্ত ছক অনুযায়ী আমি খাবার গ্রহণ করি। এবং এর মাঝামাঝি আমি কিছু ফল ও কিছু ফাস্টফুড খেয়ে ফেলি। ফাস্টফুড আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। যা আমাদের ওজন বাড়ায় এবং আমাদের তারুণ্য কমিয়ে দেয়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ করলে খেলাধুলা ও অন্যান্য কাজের মাধ্যমে আমি ক্যালরি লস করার চেষ্টা করি। 


সব এ্যাসাইনমেন্টর উত্তর লিংক 

More Assignment Links==>>Click



Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.