ম্যাজিক কনডম ব্যবহারে সুবিধা ও অসুবিধা কি,ম্যাজিক কনডম ব্যবহারের নিয়ম,ম্যাজিক কনডম কত টাকা?,ম্যাজিক কনডম কি কাজ করে?,ম্যাজিক কনডম ব্যবহারের নিয়ম

  

ম্যাজিক কনডম কি এতে সুবিধা- অসুবিধা কতটুকু?,ম্যাজিক কনডম বাংলাদেশ, ম্যাজিক কনডম ব্যবহার সম্পর্কে?

ম্যাজিক কনডম কি এতে সুবিধা- অসুবিধা কতটুকু?,ম্যাজিক কনডম বাংলাদেশ, ম্যাজিক কনডম ব্যবহার সম্পর্কে?

ম্যাজিক কনডম কি

ম্যাজিক কনডম সাধারণকনডমের চেয়ে আলাদা।নুন্যতম ১০০ বার ব্যবহারকরা যায়। ৩ মিলিমিটার পুরু এইকনডমের গায়ে অসংখ্য বড় বড় ডটরেডথাকে যা স্ত্রীকে অধিক যৌনসুখদিতে সহায়তা করে। এটাপরিধানের পর পুরাষাঙ্গের আকৃতি১ ইঞ্চি পরিমান বেড়ে যায়।এছাড়া এই কনডম মিলনের স্থায়িত্ব১০-২০ মিনিট পর্যন্ত বাড়িয়েদিতে পারে। এই কনডম ফেটেযাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।


ম্যাজিক কনডম ব্যবহারের নিয়ম

কনডম একটি প্রতিবন্ধক বস্তু হিসাবে কাজ করে। বীর্যপাতের পর শুক্রকীট কনডমের ভিতরে থেকে যায়। ফলে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হতে পারেনা, যার ফলে গর্ভসঞ্চার হয় না।

কখন এবং কোন ধরনের দম্পতি কনডম ব্যবহার করবেন

যে কোন প্রজননক্ষম পুরুষ জন্মনিয়ন্ত্রণ ও যৌনরোগ প্রতিরোধের জন্য কনডম ব্যবহার করতে পারেন।

জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য যে সকল দম্পতি স্থায়ী বা একনাগাড়ে কোন পদ্ধতি ব্যবহার করতে চান না তারা কনডম ব্যবহার করতে পারেন।

ম্যাজিক কনডমের ক্ষতি


সান্তান প্রসবের পর প্রথম ৬ মাস শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ালে, সে সময় কার্যকর গর্ভ ধারণ নিরোধের জন্য কনডম ব্যবহার করতে পারেন।

যাদের তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়, চিকিৎসকগণ তাদেরকে অনেক সময় কনডম বাবহারের পরামর্শ দেন।

শুধুমাত্র কনডমে যাদের এলার্জি আছে তারা ছাড়া সকলেই কনডম ব্যবহার করতে পারেন। এলার্জির লক্ষণ হচ্ছে, পুরুষাঙ্গ লাল হয়, ফুলে যায় এবং চুলকায়।

কনডমের কার্যকারিতা



কনডম সঠিকভাবে বাবহারের মাধ্যমে এইচআইভি/এইডস, গণোরিয়া, সিফিলিস, ক্লামাইডিয়া,টাইকোমোনিয়াসিস, প্রভৃতি যৌন রোগ হতে নিশ্চিত রক্ষা পাওয়া যায়। এ ছাড়াও কনডম এর ব্যবহার হারপিস, জেনিটাল ওয়ার্টস এবং অন্যান্য যৌন রোগ প্রতিরোধ করে।


0 Comments

Advertisement 2

Advertisement 3

Advertisement 4