হাত-পায়ের যত্ন,পায়ের যত্ন,হাত ও পায়ের যত্ন,ত্বকের যত্ন,শীতে পায়ের যত্ন,হাতের যত্ন,শীতে হাত পায়ের যত্ন,শীতে হাতের যত্ন

হাত-পায়ের যত্ন,পায়ের যত্ন,হাত ও পায়ের যত্ন,ত্বকের যত্ন,শীতে পায়ের যত্ন,হাতের যত্ন,শীতে হাত পায়ের যত্ন,শীতে হাতের যত্নহাত-পায়ের যত্ন,পায়ের যত্ন,হাত
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

  


হাত-পায়ের যত্ন,পায়ের যত্ন,হাত ও পায়ের যত্ন,ত্বকের যত্ন,শীতে পায়ের যত্ন,হাতের যত্ন,শীতে হাত পায়ের যত্ন,শীতে হাতের যত্ন


আমরা সবাই হাতের এবং পায়ের কথা ভুলে গিয়ে মুখের যত্ন নিয়ে সবসময় ব্যস্ত থাকি। অথচ হাত-পায়ের যত্ন মুখের মতই সমানভাবে ইম্পরট্যান্ট। সূর্যরশ্মির সরাসরি প্রভাবের কারণে মেলানিন উৎপাদন বেড়ে যায়। ফলে  আমদের ত্বকে কালচে ছোপ পড়ে। যদি আপনি ফর্সা ত্বকের অধিকারী হয়ে থাকেন কিন্তু হাত পা কাল হয়ে থাকে তাহলে আর লজ্জায় ভুগবেন না। কারণ নিচে দেয়া ১২টি টিপস প্রাত্যহিক ব্যবহার করে আপনার হাত-পায়ের যত্ন নিলে মুখের মত এরাও সুন্দর থাকবে।


হাত-পায়ের যত্ন নিতে ১২টি টিপস

১. কমলার খোসা শুকিয়ে সেটা গুঁড়ো করে কাঁচা দুধের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত হাতে পায়ে লাগান,অবশ্যই ভাল ফলাফল পাবেন।


২. শসা, টমেটো এবং লেবুর রসের সাথে চন্দন গুঁড়ো মিশিয়ে হাতে পায়ে লাগান আর ১৫ মিনিট পরেই দেখুন কালচে পড়া হাত পায়ের উজ্জ্বলতা।

৩. ২ টেবিল চামচ বেসন, ২ চিমটি কাঁচা হলুদ, ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস আর ১ চা চামচ দুধ দিয়ে প্যাক বানিয়ে ফেলুন। হাতে এবং পায়ে ৫ মিনিট ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন এই প্যাকটি। তারপর ২০ মিনিট পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তবে মনে রাখবেন হলুদ কিন্তু সবাইকে স্যুট করে না। তাই আগে একটু টেস্ট করে নিবেন কাঁচা হলুদ আপনার বন্ধু না শত্রু।


৪. ঘৃত কুমারীর নাম আমরা সবাই শুনেছি। এটির থকথকে জেলটা হাত-পায়ের যত্ন নিতে হাতে-পায়ে রাব করলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।


৫. ১ টেবিল চামচ গুড়োঁ দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে হাত পায়ে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর পরিষ্কার করুন। এই প্যাকটি শাইন আনবে আর সানটান দূর করবে।


৬. কাঁচা আলুর রস দিনে ২বার করে ব্যবহার করলেও খুব দ্রুত উজ্জ্বল লাবণ্যময় হাত-পা দেখে নিজেই অবাক হবেন।


৭. এই প্যাকটি শুষ্ক ও স্বাভাবিক ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী। সমপরিমাণ লেবুর রস আর মধু মিশিয়ে হাতে পায়ে লাগান। কিছুক্ষণ পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।


৮. এক চা চামচ লেবুর রস, এক চা চামচ শশার রসের সাথে এক চিমটি হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে হাতে পায়ে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন আর ২ সপ্তাহ পর সবার প্রশংসা পাবার জন্য তৈরি থাকুন। এই প্যাক প্রতিদিন ব্যবহার করবেন।


৯. ফর্সা হাত পায়ের জন্য ৩ চামচ বোরাক্স পাউডার, ২ চামচ গ্লিসারিন আর ২ কাপ গোলাপ জলের পেস্ট তৈরি করুন। হাত পায়ে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।


১০. ২ মগ পানিতে একটি লেবুর অর্ধেক রস মিশিয়ে হাত পা ডুবিয়ে রাখুন। এইভাবে দিনে ৩ বার করুন।


১১. আপনার যদি টমেটোতে অ্যালার্জি না থেকে থাকে তাহলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রসের সাথে টমেটোর ক্লাথ মিশিয়ে হাতে এবং পায়ে ব্যবহার করুন আর ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।


১২. আমরা সবাই জানি দই সানটান কমাতে খুবই উপকারী। প্লেন টক দই হাতে পায়ে মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন তারপর ধুয়ে ফেলুন। প্রত্যেকদিন ব্যবহার করলে ৭ দিনের মধ্যে সুফল পাবেন।


রূপচর্চা কী শুধুই মেয়েদের, ছেলেদের নয়? এমন প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়াটা খুব কঠিন কিছু নয়। কেননা, ছেলেদের ত্বক মেয়েদের তুলনায় একটু বেশিই মোটা বা পুরু। তন্মধ্যে কনুই ও হাঁটুর ত্বক হয় আরও বেশি পুরু। এ কারণে শরীরের অন্য অংশের তুলনায় এ অংশগুলো বেশি কালচে দেখায়। ছেলেদের ত্বকের যত্নে বাজারে নানা রকমফের ক্রিম বা লোশন রয়েছে। সব প্রোডাক্ট তো আর ভালো নয়, এজন্য যাচাই-বাছাই করেই তবে ভালো মানের ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। কেননা, প্রসাধনী ভালো মানের না হলে ত্বকের ক্ষতি হবেই।


ছেলেদের সাধারণত রোদে ঘোরাঘুরিটা বেশি হয়ে থাকে। এ কারণে হাতে কালচে আবরণ পড়ে। আর হাতটাই তো সবার নজরে আগে পড়ে। আর পা প্রায়শই ঢাকা থাকে। তা ছাড়া যারা বাইক নিয়ে চলাফেরা করেন তাদের বিপত্তিটাই বেশি। বাইরের ধুলোবালি আর সানবার্নে ত্বকের অবস্থা নাজেহাল। হাত-পায়ের যত্ন না নিলে ত্বক শুষ্ক ও বাজে দেখায়। তাই ঘরে ফিরেই চটজলদি হাত ও পা ধুয়ে নিতে ভুলবেন না। সঙ্গে খানিকটা বাড়তি যত্ন আপনার হাত-পায়ের ত্বক আরও ভালো থাকবে। ছেলেদের কনুই, হাঁটু বা গোড়ালির মতো স্থানগুলো বেশি শুষ্ক ও রুক্ষ থাকে। ফলে সেখানে হালকা ঘষাতেই কালো হয়ে যায়। তাই গোসল করার সময় অবশ্যই নিয়মিত এই অঙ্গগুলো পরিষ্কার করবেন। 


এজন্য ১ টেবিল-চামচ বেকিং সোডা ও পরিমাণমতো দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে এসব কালচে জায়গায় মেখে ১০/১৫ মিনিট মালিশ করুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন করলে উপকার পাবেন। এ ছাড়া অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেল বের করে কালচে ও রুক্ষ স্থানে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। আস্তে আস্তে দাগ উঠে যাবে। টকদই ও ভিনেগার একসঙ্গে মিশিয়ে লাগালেও উপকার পাবেন।

প্রতিদিন ঘরে ফিরে কুসুম গরম পানিতে সামান্য শ্যাম্পু মিশিয়ে তাতে ১০ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখুন। পায়ের ত্বকের ময়লা উঠে ত্বক কোমল হয়ে উঠবে। ভেজানো নখ কাটা সহজ। তাই নখ বড় থাকলে ভেজা থাকা অবস্থায় কেটে নিতে পারেন।


হাত-পায়ের নখ কাটার আগে ১০ মিনিট কুসুম গরম পানিতে হ্যান্ডওয়াশ মিশিয়ে সেই পানি দিয়ে হাত-পা ধুয়ে নিন। এবার তোয়ালে দিয়ে মুছে নেইল কাটার দিয়ে নখগুলো কেটে নিন। হাত-পা খসখসে হলে রাতে ঘুমানোর আগে সামান্য পানির সঙ্গে অল্প একটু গ্লিসারিন মিশিয়ে হাত ও পায়ের ত্বকে লাগান। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক নরম ও সতেজ থাকবে।


জেন্টস পার্লারে গিয়ে মাঝে মাঝে হাত পায়ের মেনিকিউর-পেডিকিউর করাতে পারেন। চাইলে ঘরে বসেই এসব সেরে নিতে পারেন। কুসুম গরম পানিতে সামান্য শ্যাম্পু ও পরিমাণ মতো লবণ মিশিয়ে ১৫-২০ মিনিট হাত-পা ধুয়ে নিন। তোয়ালে দিয়ে মুছে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। কুসুম গরম পানিতে ১ চা-চামচ শ্যাম্পু মিশিয়ে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত ১০ মিনিট ভিজিয়ে নেইল ব্রাশ দিয়ে পায়ের নখ ও তলা পরিষ্কার করুন।


Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.