Seclo অম্লতা থেকে বাঁচর জন্য ,গ্যাস্ট্রিক আলসার সমাধান সেকলো ,পাকস্থলীর ক্ষত নিরাময়ে জন্য সেকলো,গ্যাসের হাত থেকে বাঁচতে সেকলো

Seclo অম্লতা থেকে বাঁচর জন্য ,গ্যাস্ট্রিক আলসার সমাধান সেকলো ,পাকস্থলীর ক্ষত নিরাময়ে জন্য সেকলো,গ্যাসের হাত থেকে বাঁচতে সেকলোSeclo অম্লতা থেকে বাঁচর জ
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated

  

বিষয়: Seclo 20 mg ট্যাবলেট ভালো নাকি ক্যাপসুল, সেকলো/Seclo জেনে নিন গোপন রহস্য,Seclo 20 Mg Tablet Bangla Review, গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় ঔষধ সেকলো

Capsule (Delayed Release) সেকলো ক্যাপসুল

ওমিপ্রাজল

২০ মি.গ্রা.

স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড

Unit Price: ৳ 6.00 (120's pack: ৳ 720.00)

নির্দেশনা

ওমিপ্রাজল নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত-

  • গ্যাস্ট্রিক আলসার ও ডিওডেনাল আলসার
  • নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহবিরোধী ঔষধ ব্যবহারজনিত গ্যাস্ট্রিক আলসার ও ডিওডেনাল আলসার
  • নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহবিরোধী ঔষধ ব্যবহারের পূর্বে গ্যাস্ট্রিক আলসার ও ডিওডেনাল আলসার হয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে
  • প্রতিষেধক হিসেবে গ্যাস্ট্রোইসােফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজের স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসায়
  • গ্যাস্ট্রিক এসিডজনিত ডিস্পেপসিয়ায়
  • মারাত্বক রিফ্লাক্স ইসোফ্যাগাইটিস জনিত আলসারে
  • অ্যানেসথেসিয়াকালে এসিড নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে
  • প্রতিষেধক হিসেবে জলিঞ্জার-এলিসন সিনড্রমে
  • হেলিকোব্যাকটার পাইলেরি জনিত পেপটিক আলসার-এর নিরাময়ে।


More Article:-


ফার্মাকোলজি

ওমিপ্রাজল একটি প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজল জাতীয় ঔষধ, যা গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিষ্টেম (H+/K+ ATPase)-কে বাধা দিয়ে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। মুখে সেবনের পর ওমিপ্রাজলের এসিড নিঃসরণ বিরোধী কার্যক্রম ১ ঘন্টার মধ্যে শুরু হয়, যা ২ ঘন্টায় সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছে এবং ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত বিরাজ করে। যখন এটি সেবন বন্ধ করা হয়, তখন এসিড নিঃসরণ প্রক্রিয়া ৩-৫ দিনের মধ্যে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।

মাত্রা ও সেবনবিধি

বিনাইন (মারাত্বক নয় এমন) গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার: ডিওডেনাল আলসারের ক্ষেত্রে দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ করে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত এবং গ্যাস্ট্রিক আলসারের ক্ষেত্রে এ মাত্রা ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত; তীব্রতার ক্ষেত্রে এ মাত্রা ৪০ মিঃগ্রাঃ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে; ডিওডেনাল আলসারের ক্ষেত্রে, মেইনটেনেন্স ডোজ দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ এবং ডিওডেনাল আলসারের পূনঃআক্রমণ রোধে দৈনিক মাত্রা ১০-২০ মিঃগ্রাঃ।

নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহবিরোধী ঔষধ ব্যবহারজনিত গ্যাস্ট্রিক আলসার ও ডিওডেনাল আলসার: দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ করে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত; পুরোপুরি নিরাময় না হলে আরও ৪ সপ্তাহ সেবন করতে হবে। নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহবিরোধী ঔষধ ব্যবহারে গ্যাস্ট্রিক আলসার ও ডিওডেনাল আলসার হওয়ার ঝুঁকি আছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ২০ মিঃগ্রাঃ, প্রতিষেধক হিসেবে।

গ্যাস্ট্রো-ইসোফ্যাগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ: দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ করে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত; পুরোপুরি নিরাময় না হলে আরও ৪-৮ সপ্তাহ সেবন করতে হবে; অন্য ঔষধ দ্বারা নিরাময় হয় না এমন ক্ষেত্রে, দৈনিক ৪০ মিঃগ্রাঃ করে ৮ সপ্তাহ সেবন করতে হবে। মেইনটেনেন্স ডোজ দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ।

এসিড-রিফ্লাক্স সমস্যার দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসায়: দৈনিক ১০-২০ মিঃগ্রাঃ।

গ্যাস্ট্রিক এসিডজনিত ডিস্পেপসিয়া: দৈনিক ১০-২০ মিঃগ্রাঃ করে ২-৪ সপ্তাহ পর্যন্ত।

অ্যানেসথেসিয়াকালে এসিড নি:সরণ নিয়ন্ত্রণে: অস্ত্রোপচারের পূর্ববতী সন্ধ্যায় ৪০ মিঃগ্রাঃ; পরবর্তী মাত্রা, অস্ত্রোপচারের ২-৬ ঘণ্টা পূর্বে ৪০ মিঃগ্রাঃ।

জোলিঞ্জার-এলিসন সিনড্রোম: প্রাথমিকভাবে ক্ষেত্রে দৈনিক মাত্রা ৬০ মিঃগ্রাঃ। স্বাভাবিক মাত্রা দৈনিক ২০-১২০ মিঃগ্রাঃ (দৈনিক মাত্রা ৮০ মিঃগ্রাঃ -এর উপরে হলে দু’টি বিভক্ত মাত্রায়)।

Helicobacter pylori-জনিত পেপটিক আলসার: ওমিপ্রাজল ২০ মিঃগ্রাঃ দিনে দুইবার ও সাথে নিম্নেবর্ণিত অনুজীব বিরোধী ঔষধের সমন্বিত মাত্রা-এমোক্সিসিলিন ৫০০ মিঃগ্রাঃ ও মেট্রোনিডাজল ৪০০ মিঃগ্রাঃ উভয়টি দিনে তিনবার ১ সপ্তাহ পর্যন্ত; অথবা ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন ২৫০ মিঃগ্রাঃ ও মেট্রোনিডাজল ৪০০ মিঃগ্রাঃ উভয়টি দিনে দুইবার ১ সপ্তাহ পর্যন্ত অথবা এমোক্সিসিলিন ১ গ্রাম ও ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন ৫০০ মিঃগ্রাঃ উভয়টি দিনে দুইবার ১ সপ্তাহ পর্যন্ত।

বাচ্চাদের (১ বৎসর বা তার উপরের বাচ্চা) মারাত্বক রিফ্লাক্স ইসোফ্যাগাইটিসজনিত আলসার: বাচ্চার ওজন ১০-২০ কেজি-এর মধ্যে হলে দৈনিক মাত্রা ১০-২০ মিঃগ্রাঃ, ৪-১২ সপ্তাহ পর্যন্ত; বাচ্চার ওজন ২০ কেজির বেশী হলে দৈনিক মাত্রা ২০-৪০ মিঃগ্রাঃ ৪-১২ সপ্তাহ পর্যন্ত।

ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া

ওমিপ্রাজল ডায়াজিপাম, ফেনিটয়েন এবং ওয়ারফেরিন-এর রেচন বিলম্বিত করে; সুতরাং, ওমিপ্রাজল ও ওয়ারফেরিন বা ফেনিটয়েন একত্রে সেবন করলে ওয়ারফেরিন বা ফেনিটয়েন-এর মাত্রা কমানোর প্রয়োজন হয়। থিওফাইলিন, প্রোপ্রানোলল অথবা এন্টাসিড-এর সাথে ওমিপ্রাজল-এর মিথষ্ক্রিয়ার কোন তথ্য নেই।

প্রতিনির্দেশনা

ওমিপ্রাজল বা এর সাথে ব্যবহৃত যেকোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীর জন্য ওমিপ্রাজল ব্যবহার প্রতিনির্দেশিত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

ওমিপ্রাজল একটি সুসহনীয় ঔষধ। তবে এটির ব্যবহারে কিছু মৃদু ও ক্ষণস্থায়ী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, যেমন- বমিবমি ভাব, মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, এব্ডোমিনাল কলিক ও প্যারেসথেসিয়া হতে পারে। তবে এর জন্য মাত্রা কমানোর প্রয়োজন নেই।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে

US FDA প্রেগনেন্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী ওমিপ্রাজল 'C' শ্রেণীভূক্ত ঔষধ। তবে গর্ভাবস্থায় ওমিপ্রাজলের ব্যবহার সংক্রান্ত তিনটি প্রসপেক্টিভ এপিডেমিক গবেষণায় Fetus বা শিশুর স্বাস্থ্যগত কোন সমস্যা দেখা যায়নি। যেহেতু স্থন্যদুগ্ধে ঔষধটির নিঃসরণের বিষয় এবং সদ্যজাত শিশুদের উপর এর প্রভাব জানা যায় নাই, তাই ওমিপ্রাজল দিয়ে স্থন্যদাত্রী মায়েদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে স্থন্যদান বন্ধ রাখতে হবে।

সতর্কতা

যখন গ্যাস্ট্রিক আলসার ধারণা করা হয়, তখন ওমিপ্রাজল দিয়ে চিকিৎসা শুরু করার পূর্বে ম্যালিগ্ন্যান্সি আছে কিনা পরীক্ষা করা উচিৎ, কারণ ওমিপ্রাজল ম্যালিগ্ন্যান্সির লক্ষণসমূহ উপশম করতে পারে এবং ম্যালিগন্যান্সি নির্ণয়ে বিঘ্ন ঘটতে পারে।

থেরাপিউটিক ক্লাস

Proton Pump Inhibitor

সংরক্ষণ

আলো ও তাপ থেকে দূরে শুষ্ক স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

(ads1)  (ads2)

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.